এর মধ্যে ভোলা সদরের ইলিশা পয়েন্ট থেকে চর পিয়াল পর্যন্ত মেঘনা নদীর ৯০ কিলোমিটার ও ভেদুরিয়া থেকে চর রুস্তম পর্যন্ত তেঁতুলিয়া নদীর ১০০ কিলোমিটার।
শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) মৎস্যবিভাগ জানিয়েছে, ১ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে।
যারা সরকারি আইন অমান্য করে মাছ শিকার করবে তাদের বিরুদ্ধে মৎস্য আইনে সর্বনিম্ন ১ বছর থেকে ২ বছর এবং ৫ হাজার টাকা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা হবে বলে। ইলিশ রক্ষায় অভিযানে থাকবে মৎস্যবিভাগ, পুলিশ, নৌ পুলিশ ও কোস্টগার্ড সদস্যরা।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আজাহারুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, দেশের ৫টি পয়েন্ট ইলিশের অভয়াশ্রম। এর মধ্যে ভোলাতে একটি। এখানকার মেঘনা ও তেঁতুলিয়ার ১৯০ কিলোমিটার এলাকা অভয়াশ্রমের আওতায়। এ সময় জেলেরা যাতে মাছ শিকার করতে না পারে সে জন্য মৎস্যঘাট ও জেলে পল্লিতে প্রচার-প্রচারণা, সচেতনামূলক সভা ও ব্যানার টাঙানো হয়েছে।
নিষেধাজ্ঞার সময়ে জেলেদের পুনর্বাসনের জন্য জাটকা কর্মসূচির আওতায় জেলার ৭০ হাজার নিবন্ধিত জেলেকে ৪০ কেজি করে চাল বরাদ্দ দেওয়া হবে।
এদিকে দুই মাসের জন্য বেকার হয়ে পড়ছেন মেঘনা-তেঁতুলিয়ার দুই লাখের বেশি জেলে। ফলে অভাব অনটন আর অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েতে হচ্ছে তাদের।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০২০
আরএ