বৃহস্পতিবার (৫ মার্চ) দুদকের পরিচালক (জনসংযোগ) প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য বাংলানিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
মামলার আসামিরা হলেন এবি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান এম ওয়াহিদুল হক, সাবেক ব্যবস্থপনা পরিচালক মো. ফজলুর রহমান ও শামীম আহমেদ চৌধুরী, সাবেক হেড অব করপোরেট (ট্রেজারি) আবু হেনা মোস্তফা কামাল ও মোহাম্মদ মাহফুজ উল ইসলাম, হেড অব ওবিইউ (ইপিজেড) মোহাম্মদ লোকমান, আটলান্টিক এন্টারপ্রাইজ ও স্কাই অ্যাপারেলের সত্বাধিকারী সাইফুল হক এবং তদন্তে আগত আসামি এবি ব্যাংকের পরিচালক সৈয়দ আফজাল হাসান উদ্দিন৷
অভিযোগের সংক্ষিপ্ত বিবরণীতে বলা হয়েছে- আসামিরা অসৎ উদ্দেশ্যে ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রতারণার মাধ্যমে অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গ করে ভুয়া অফসোর কোম্পানিতে বিনিয়োগের আড়ালে ২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ও কনসালটেন্সি ফি বাবদ ২৫ হাজার মার্কিন ডলার সর্বমোট ২০.০২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৬৫ কোটি টাকা) এবি ব্যাংক লিমিটেডের অফসোর ব্যাংকিং ইউনিট (ওবিইউ) শাখা, চট্টগ্রাম থেকে চেং বাও জে ট্রেডিং নামক প্রতিষ্ঠানের নামে দুবাইয়ের এডিসিবি ব্যাংকের একটি হিসাবের মাধ্যমে পাচার করে ওই অর্থ স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে অবস্থান গোপন করে আত্মসাৎ করায় কমিশন আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিলের অনুমোদন দিয়েছে।
শিগগিরই এ মামলার চার্জশিট আদালতে দাখিল করা হবে বলে প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য জানান৷
বাংলাদেশ সময়: ১৮২০ ঘণ্টা, মার্চ ০৫, ২০২০
ডিএন/এএ