বৃহস্পতিবার (৫ মার্চ) সন্ধ্যায় লেবুখালী ফেরিঘাট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
সুলতান বাউফলের নাজিরপুর ছোট ডালিমা এলাকার বাসিন্দা এবং পটুয়াখালী জেলা শিক্ষা অফিসের হেডক্লার্ক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
জানা গেছে, প্রতি বৃহস্পতিবার কাজ শেষ করে বরিশালে পরিবারের কাছে যেতেন সুলতান। প্রতি সপ্তাহের মত আজ বিকেলেও অফিসের কাজ শেষ করে তিনি পরিবারের কাছে বরিশালের উদ্দেশে পটুয়াখালী থেকে বাসে করে রওনা হন।
লেবুখালী ফেরিঘাটে পৌঁছে যানজট দেখে বাস থেকে নেমে তিনি ফেরির কাছে যাচ্ছিলেন। পথে একটি বাস তাকে চাপা দিয়ে গুরুতর আহত হন তিনি। এ অবস্থায় পুলিশ ও স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে পটুয়াখালী ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল নিয়ে যান।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (দুমকি সার্কেল) মো. ফারুক হোসেন জানান, বিকেলে ঘাটে বাসের চাপায় এক পথচারী আহত হয়। তাকে উদ্ধার করে পটুয়াখালী ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আল-আমিন পরিবহনের একটি বাস আটক করা হয়েছে। তবে চালক ও হেলপার পালিয়ে গেছে।
পটুয়াখালী ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. ওলিন্দ দাস জানান, সন্ধ্যায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজনকে নিয়ে আসা হয়েছিল। তবে এখানে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়।
বাংলাদেশ সময়: ০১১৫ ঘণ্টা, মার্চ ০৬, ২০২০”
আরএ