আয়োজনের শুরুতে ফ্রান্সে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত কাজী ইমতিয়াজ হোসেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
এরপর বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়। পরে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের ভিডিও প্রদর্শন করা হয়।
রোববার (৮ মার্চ) প্যারিসের বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
দূতাবাসে ৭ মার্চের আলোচনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত সবাই তাদের বক্তব্যে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ও ঐন্দ্রজালিক এ ভাষণের সার্বজনীন আবেদনের বিষয় তুলে ধরেন। আমাদের জাতীয় জীবনে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরেন রাষ্ট্রদূত কাজী ইমতিয়াজ হোসেন।
তিনি তার বক্তব্যের শুরুতেই জাতির পিতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে বলেন, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ সমগ্র বাঙালি জাতিকে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ করেছিল এবং মুক্তির মন্ত্রে উজ্জীবিত করেছিল। এ ভাষণ মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন মুক্তিযোদ্ধাদের শক্তি ও সাহস যুগিয়েছিল।
কাজী ইমতিয়াজ হোসেন বলেন, বঙ্গবন্ধুর এ ভাষণ ইউনেস্কোর মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড রেজিস্টারে বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, যা সারা পৃথিবীর মুক্তিকামী মানুষের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫২ ঘণ্টা, মার্চ ০৮, ২০২০
টিআর/আরবি/