সোমবার (৯ মার্চ) বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী।
এর আগে রাজধানীর সেগুন বাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে এ বিষয়ক একটি জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী বলেন, আমরা মিডিয়ার মধ্য দিয়ে আরো মানুষের কাছে পৌঁছে যেতে পারবো। এছাড়া এতে স্বাস্থ্যঝুঁকিও কমবে। আমাদের মূল আয়োজন পরে পুর্নর্বিন্যাস করে বাস্তবায়ন করা হবে। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর চূড়ান্ত অনুমোদনের পরই বিস্তারিত বলা যাবে। বঙ্গবন্ধু সব সময় জনগণের জন্য ভাবতেন, সেদিক থেকে এই বর্ষ উদযাপনেও জনগণকেই সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা।
এছাড়া ১৭ মার্চ সকালে জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও প্রতিষ্ঠানের পুষ্পস্তবক অর্পণ আয়োজনও করা হবে স্বল্প আঙ্গিকে। তবে বছরব্যাপী অন্য আয়োজন জনসমাগম এড়িয়ে চলতে থাকবে বলেও জানান তিনি।
তিনি বলেন, ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে মুজিববর্ষের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজনের ব্যাপারে সংস্কৃতিজন আসাদুজ্জামান নূরকে প্রধান করে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তর সংযুক্ত রয়েছে।
মুজিববর্ষে আমন্ত্রিত বিদেশি অতিথিদের ব্যাপারে তিনি বলেন, আপাতত এ বিষয়ে তেমন কিছু বলা যাচ্ছে না। তবে আগামীকাল (মঙ্গলবার) পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ বিষয়ে ব্রিফ করবেন।
কমিটির সভায় সরকারে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মন্ত্রণায়রের মন্ত্রী, উপমন্ত্রী, সচিব ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২৫ ঘণ্টা, মার্চ ০৯, ২০২০
এইচএমএস/এএ