সোমবার (৯ মার্চ) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে সভাপতিত্ব করেন।
বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, সংস্থার প্রধান হিসেবে থাকবেন মহাপরিচালক। সেখানে কিউরেটর থাকবেন। একজন কিউরেটর, আরেকজন সহকারী কিউরেটর। কিউরেটরের পদটি ছিল না। মন্ত্রিসভার বৈঠকে আলাপ-আলোচনা করে এই দু’টি পদ তৈরি করা হয়েছে।
আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ভার্চুয়াল জাদুঘরের বিষয়টি মন্ত্রিসভা আইনে অন্তর্ভুক্ত করেছে। শুধু ফিজিক্যালি না বাইরে থেকে কেউ যদি ভার্চুয়ালি জাদুঘর দেখতে চায় সেটার যেন একটা সিস্টেম থাকে। কেবিনেট এটা পরিচয় করে দিয়েছে। ডিজিটাল জাদুঘর সিস্টেমও আইনে রয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, ১৯৮৩ সালের আদেশ নতুন করে আইন করার জন্য আনা হয়েছে। এই আইনের ২৫টি ধারা রয়েছে। খসড়া আইনে জাদুঘর কার্যালয়, দায়িত্ব, কার্যাবলী, ক্ষমতা, পরিচালনা কীভাবে করা হবে, প্রত্মতাত্ত্বিক বোর্ড গঠন এবং এর কার্যাবলী নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২২ ঘণ্টা, মার্চ ০৯, ২০২০
এমআইএইচ/এএ