শুক্রবার (১৩ মার্চ) সদর উপজেলার স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নজরুল ইসলাম বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
নজরুল ইসলাম জানান, হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা সবাই সদর উপজেলার বাসিন্দা।
‘করোনা ভাইরাস সংক্রমণে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে তাদের সবাইকে ১৪ দিন হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় স্বাস্থ্যকর্মীরা সার্বক্ষণিক তাদের পর্যবেক্ষণ করছেন। ’
এদিকে কুড়িগ্রামের আরেক সিভিল সার্জন ডা. হাবিবুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় জেলার হাসপাতালগুলোতে আইসোলেশন ওয়ার্ড স্থাপন করে ৩১টি বেড প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এর মধ্যে জেলা সদরের ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে ১০টি ও ৮টি উপজেলা হাসপাতালে ২১টি বেড রয়েছে।
কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোছা. সুলতানা পারভীন বাংলানিউজকে জানান, করোনা ইস্যুতে কোয়ারেন্টাইনে রাখার জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। সেই সঙ্গে জনসমাগম হয় এমন সভা-সমাবেশ এড়িয়ে চলার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫৯ ঘণ্টা, মার্চ ১৩, ২০২০
এফইএস/এইচজে