এরই অংশ হিসেবে মুজিববর্ষ শুরুর দিন, অর্থাৎ বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মদিনে হাসপাতালটির সব রোগীকে দেওয়া হবে রঙিন চাদর ও বালিশের কভার। আবার সদ্য ভূমিষ্ঠ হওয়া নবজাতককে দেওয়া হবে উন্নত মানের ডাইপার।
একইসঙ্গে এ দিন অটো মেশিনের মাধ্যমে রোগীদের দেওয়া হবে ই-প্রেসক্রিপশন। কিন্তু এটা এখনই সীমিত আকারে দেবেন চিকিৎসকরা। এছাড়া পরবর্তীকালে এই কর্মসূচি স্থায়ী করা হবে বলে জানা গেছে।
সোমবার (১৬ মার্চ) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল একেএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে কথা হয় বাংলানিউজের। তখন তিনি বলেন, মুজিববর্ষ উপলক্ষে অনেক কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছিল। করোনা ভাইরাসের জন্য সীমিত করা হয়েছে। তবে আমরা হাসপাতালের রোগীদের জন্য রঙিন চাদর ও বালিশের কভার দিচ্ছি। হাসপাতালে যত রোগী আছেন, মঙ্গলবার (১৭ মার্চ) সকালে তারা নতুন চাদর, বালিশের কভারে ঘুমাতে পারবেন।
তিনি এও বলেন, সোমবার রাত ১২টা এক মিনিট থেকে মঙ্গলবার রাত ১২টা পর্যন্ত আমাদের হাসপাতালে যতগুলো নবজাতক ভূমিষ্ঠ হবে, তাদের জন্য ভালো মানের ডাইপার দেওয়া হবে। এছাড়া এসব মায়েদের কাছে একটি বক্স দেওয়া হবে।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল একেএম নাসির উদ্দিন বলেন, হাসপাতালে বয়োবৃদ্ধদের জন্য একটি ওয়ার্ড প্রস্তুত রয়েছে। এটি নারী-পুরুষের জন্য দুটি ভাগে ভাগ করা হবে। এছাড়া শিশুদের জন্য এসডিও আইসিইউয়ের জন্য একটি ওয়ার্ড প্রস্তুত আছে। একইসঙ্গে নিউরো ক্যাথল্যাবও প্রস্তুত আছে। মুজিববর্ষ উপলক্ষে চালু করার জন্য এগুলো প্রস্তুত আছে।
এছাড়া মুজিববর্ষ উপলক্ষে হাসপাতালটির সব রোগীকে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হবে বলেও জানিয়েছেন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল একেএম নাসির উদ্দিন।
বাংলাদেশ সময়: ২১২০ ঘণ্টা, মার্চ ১৬, ২০২০
এজেডএস/টিএ