দিনটি উদযাপন উপলক্ষে বাংলাদেশ দূতাবাস বিভিন্ন কর্মসূচী প্রণয়ন করে। করোনা ভাইরাসের কারণে যুক্তরাষ্ট্র সরকার এবং ওয়াশিংটন ডিসি’র নির্দেশনা অনুসরণ করে শিশুদের অনুষ্ঠান এবং সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা স্থগিত করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন সকালে দূতাবাস প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন এবং বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন। দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
পরবর্তীতে মহামান্য রাষ্ট্রপতি এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, মাননীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রী এবং মাননীয় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়। বাণীগুলো পাঠ করেন যথাক্রমে দূতাবাসের ডিফেন্স অ্যাটাসে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মঈনুল হাসান, মিনিস্টার (প্রেস) শামিম আহমদ, মিনিস্টার (ইকনোমিক) মো. মাহাদী হাসান এবং মিনিস্টার (কনস্যুলার) মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান।
বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের উপর একটি প্রামাণ্য চলচ্চিত্র ‘বঙ্গবন্ধু আমাদের হৃদয়ে’ প্রদর্শিত হয়। রাষ্ট্রদূত জিয়াউদ্দিন তার বক্তব্যে জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে বলেন, নির্যাতিত বাঙালির জন্য স্বতন্ত্র আবাসভূমির জন্য বঙ্গবন্ধুর বজ্রকণ্ঠ আজো সারা বিশ্বে প্রতিধ্বনিত হচ্ছে এবং চূড়ান্তভাবে তিনি স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেন।
অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে কেক কাটা হয়। পরিশেষে, বঙ্গবন্ধু এবং ১৫ই আগস্টে নিহত তার পরিবারের সদস্যদের রূহের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন দূতাবাসের প্রথম সচিব এবং চ্যান্সারী প্রধান মো. মাহমুদুর ইসলাম।
বাংলাদেশ সময়: ০৫০৯ ঘণ্টা, মার্চ ১৮, ২০২০
ইউবি