অন্য জেলার নাগরিকরা এলে বিকেলে একই লঞ্চে তাদের ফেরত পাঠানো হবে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত এ প্রক্রিয়া চলমান থাকবে।
বুধবার (১৮ মার্চ) রাতে বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন জেলা প্রশাসক মতিউল ইসলাম চৌধুরী।
তিনি বলেন, পটুয়াখালীতে করোনা ভাইরাস সংক্রামণ প্রতিরোধে জেলায় এ পর্যন্ত হোম কোয়ারান্টাইনে ২৩ জনকে রাখা হয়েছে। এছাড়াও নিয়ম মেনে হোম কোয়ারান্টাইনে না থাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হচ্ছে।
পটুয়াখালী নদী বন্দরের সহকারী পরিচালক খাজা সাদিকুর রহমান জানান, জেলা প্রশাসনের নির্দেশনা অনুযায়ী লঞ্চ টার্মিনালের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। জেলা পুলিশের সহযোগিতায় আগামীকাল এ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে।
পটুয়াখালী সদরে পরিবার পরিকল্পনা অফিসের নতুন ভবনে ৪০ শয্যার একটি কোয়ারেন্টইন ইউনিটের পাশাপাশি জেলায় সদর ও উপজেলা হাসপাতালে প্রায় শতাধিক আইসোলেশন শয্যা প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
করোনা ভাইসরাস প্রতিরোধে সর্বোচ্চ সতর্কতা ও প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে জেলা প্রশাসন ও জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।
বাংলাদেশ সময়: ০৩২২ ঘণ্টা, মার্চ ১৯, ২০২০
আরএ