সোমবার (২৩ মার্চ) গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিআই থেকে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, টাস্কফোর্স গঠনে প্রশাসন, ব্যবসায়ী, রাজনীতিক ও নাগরিকদের প্রতিনিধিদের রাখতে হবে।
করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় সামগ্রী বানাতে গার্মেন্টসগুলোকে নির্দেশ দিতে হবে। চিকিৎসকদের জন্য পিপিই কাভার, মাস্ক বানিয়ে বিতরণ করার পরে অতিরিক্ত মাস্ক জনগণের কাছে বিনা পয়সায় বা সুলভে বিক্রির ব্যবস্থা করতে হবে।
পরীক্ষা-নিরীক্ষা পদ্ধতি ও চিকিৎসা বিকেন্দ্রীকরণ করে হাসপাতালগুলোকে প্রয়োজনীয় উপকরণ, লজিস্টিকস, সহায়তা দিতে হবে। করোনা চিকিৎসায় স্থানীয়ভাবে সুনির্দিষ্ট হাসপাতালের সংখ্যা বাড়াতে হবে। বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে সরকার কীভাবে উপকরণ বা নগদ অর্থ দিয়ে সহায়তা করবে দ্রুত তার ফ্রেমওয়ার্ক প্রণয়ন করা দরকার।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, প্রতিদিন সব সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে সব পরীক্ষার ফল এবং কোন এলাকায় কতজন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে সব তথ্য টিভি/বেতারে জনগণকে তাৎক্ষণিকভাবে অবহিত করতে হবে।
কারা আক্রান্ত হয়েছে, তাদের সংস্পর্শে কারা ছিল তার বিস্তারিত কেন্দ্রীয় তথ্য তৈরি, সংরক্ষণ ও পর্যবেক্ষণ করতে হবে।
জাতীয় পর্যায়ে সব স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনকে মোবিলাইজ করুন ও কাজে লাগান। কমপক্ষে ১০ লাখ ভলান্টিয়ার মোবিলাইজ করতে হবে।
এছাড়াও অর্থনৈতিক প্রণোদনা প্যাকেজ, লকডাউন করার ১২ ঘণ্টা আগে জানানো, বন্ধ কারখানার শ্রমিক ছাঁটাই না করা, কর্মহীন হলে তাদের সরাসরি নগদ সহায়তা (২ থেকে ৩ মাস খাদ্যদ্রব্য রেশন, বিনা সুদের ঋণ প্রদান, ক্ষুদ্র ব্যবসা স্থাপনে সহযোগিতা) ইত্যাদি দাবিও জানানো হয়।
বাংলাদেশ সময়: ০৯১৫ ঘণ্টা, মার্চ ২৩, ২০২০
ইইউডি/আরআইএস/