আর প্রবাসীরা দেশে ফিরে অনেকে হোম কোয়ারেন্টিন না মানায় করোনা আক্রান্তের আশঙ্কা বেড়েই চলেছে। এ যাবত বিভাগজুড়ে প্রবাসী ও তাদের স্বজনদের ২ হাজার ৩০ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে।
কিন্তু এ অবস্থার পরও যেখানে দোকান পাঠ বন্ধ হয়ে পড়েছে। যানবাহন বন্ধ রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এ অবস্থায় সেনা বাহিনী মোতায়েন করার ফলে সিলেটের রাস্তায় লোক সমাগম কমেছে। যেখানে মানুষজনের জটলা থাকতো। সেসব স্থানে এখন কোলাহল নেই।
আর সন্ধ্যার পর কেবল ওষুধপথ্য কেনা জরুরি ব্যতীত কেউ বাইরে ঘোরাফেরা করতে পারবেন না। ঘোষণা না দিলেও কার্যত ‘লকডাউন’ থাকছে সিলেট।
এদিকে, সেনাবাহিনী নামার কারণে সিলেটের রাস্তাঘাটগুলো ফাঁকা লক্ষ্য করা গেছে। তবে হালকা যানবাহনে ও পায়ে হেঁটে পথচারীদের চলাচল এখনো অব্যাহত রয়েছে।
এ বিষয়ে সিলেটের জেলা প্রশাসক এম কাজি এমদাদুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, লক ডাউন বুঝি না। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া রাতে কেউ চলাচল করতে পারবে না।
তিনদিন আগে থেকেই এ সিদ্ধান্ত দিয়েছি উল্লেখ করে তিনি বলেন, সেনাবাহিনী মাঠে মোতায়েন রয়েছে। যখন যেখানে যা প্রয়োজন হবে, তাই নামানো হবে। একইভাবে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট টিমও যখন যা প্রয়োজন নামানো হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৩ ঘণ্টা, মার্চ ২৫, ২০২০
এনইউ/এএটি