হুম সিনার ইঞ্জিন, মাত্র ১৪ মাস বয়সী এই শিশুটির কথা বলছি। জন্ম নেওয়ার কিছুক্ষণ পর যখন নার্স শিশুটির মাথা ও মুখ পরিষ্কার করে দিচ্ছিলেন তখন “অবিশ্বাস্য” বলে চিৎকার করে উঠলেন।
বাচ্চাটিকে প্রথম দেখা মাত্রই বাবা মুরাত ইঞ্জিনের জন্য কান্না চেপে রাখা কষ্টের ছিল।
একটি সংবাদমাধ্যকে তিনি বলছিলেন, আমরা আমাদের সন্তান ও তার জড়ুল (জন্মদাগ) দুটোকেই খুব ভালোবাসি।
মুরাত জানালেন, জন্মাবার পর থেকেই সবাই ওকে দেখতে আসতো আর ছবি তুলতে চাইতো।
ওর জন্মদাগটি মানুষকে কাছাকাছি এনে দিয়েছে, এমনটাই মনে করি আমি, বলেন এই বাবা।
ঈশ্বরের কাছ থেকে পাওয়া এই উপহার পেয়ে তারা খুব খুশি এবং এই চিহ্নটিকে ইতিবাচকতার সাথেই নিয়েছেন।
ভালোবাসার ঋতু সমাগত, সিনারের কপালে এই চিহ্নটি যেনো তারই বার্তা দেয়। পরিবারের সবাই তাকে ভ্যালে্ন্টাইন’স ডে’র উপহার বলেই মনে করছেন। তার হৃদয় চিহ্নের জড়ুল দেখে প্রত্যেকেরই মনভরে উঠছে ভালবাসায়।
সিনারের দিকে তাকালে তাকে না ভালোবেসে পারা যায় না। হতে পারে এটি স্রেফ একটি জন্মদাগ কিংবা অন্য কোন অর্থবহ চিহ্ন। আমার ধারণা প্রকৃত সত্যিটা আমরা কখনোই জানতে পারবো না, বলেন এই বাবা।
বাংলাদেশ সময় ০০৩০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৩, ২০১৭
এসএএস/এমএমকে