আগ্নেয় ছাইয়ে ভেসে আসা অসংখ্য বিষাক্ত কণায় কারো কারো শ্বাস কষ্ট শুরু হওয়ার পাশাপাশি সর্দি ও কফে আক্রান্ত হওয়ায় এ পরামর্শ দেওয়া হয়।
ধনিয়া পাতা ও সামুদ্রিক শৈবাল শরীর থেকে অনেক ক্ষতিকর ধাতব বের করে দেয়।
সম্প্রতি পর্যটন দ্বীপ বালিতে মাউন্ড অ্যাগুঙ আগ্নেয়গিরি থেকে ধোঁয়া উদগীরণ শুরু হলে প্লেন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। ফলে হাজার হাজার পর্য্টক সেখানে আটকা পড়ে। পরিস্থিতি ক্রমেই বিপদজনক হয়ে ওঠায় জারি করা হয় রেড এলার্ট। পরে এলার্ট সরিয়ে নিয়েও আগ্নেয়গিরির আশপাশের অধিবাসীদের সরে থাকতে বলা হয়েছে।
এর আগে ১৯৬৩ সালে এই আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাতে ১৬০০ মানুষের প্রাণহানি ঘটে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৩, ২০১৭
জেডএম/