ঢাকা, বুধবার, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

মুক্তমত

ছাত্রলীগ যুবলীগ বিজিএমইএ- কোনটি সহযোগী সংগঠন

নঈম নিজাম | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৯৩৬ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২০
ছাত্রলীগ যুবলীগ বিজিএমইএ- কোনটি সহযোগী সংগঠন নঈম নিজাম

পুরান ঢাকায় র‌্যাব উদ্ধার করেছে ৩ কোটি টাকার নকল কসমেটিক। কারওয়ানবাজারে নিষিদ্ধ ও পচা মাছ বিক্রির দায়ে পাঁচজনের হয়েছে জেল-জরিমানা।

ধরা পড়েছে বাঁশ দিয়ে দালান ও সড়ক নির্মাণ কান্ড।

প্রথম রায় প্রকাশিত হয়েছে পুলিশ হেফাজতে মৃত্যুর। নানামুখী খবর দেখছি। একটি আসনের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছেন ৫৬ জন। এত আওয়ামী লীগ প্রার্থী এক আসনে কেউ কোনো দিন দেখেনি। এর মাঝে আবারও মূল্যায়ন হয়েছে বিজিএমইএ নেতৃত্বের। এবার এমপি মনোনয়ন নয়, দলের সম্পাদকীয় পদ। বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি আওয়ামী লীগের শিল্প-বাণিজ্য সম্পাদক হয়েছেন।

রাজনৈতিক ধারাবাহিকতা ছাড়া পদ-পদবি বণ্টন হতো বিএনপি, জাতীয় পার্টিতে। আওয়ামী লীগ এ ব্যাপারে রক্ষণশীল ছিল। গত ১২ বছর এমপি-মন্ত্রী করার সময় সে রক্ষণশীলতা থেকে আওয়ামী লীগ বেরিয়ে আসে। এবার দলীয় পদ নিয়ে নিজস্ব ঐতিহ্য থেকেও বের হতে পেরেছে দলটি। ভালো কি মন্দন্ড সে মূল্যায়ন একদিন হবে। তবে দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় থাকলে ক্ষমতাসীন দলের মূল্যায়ন এমনই হয়। বিরোধী দলে থাকলে ছাত্রলীগ, যুবলীগ ভালো করে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে। কারণ তারা ঝুঁকিটা নেয়। সরকারি দলের প্রতিযোগিতায় ছাত্রলীগ, যুবলীগের ব্যাকগ্রাউন্ড টিকতে পারে না। সুবিধাভোগীদের অবস্থান হয় শক্তিশালী।

এখন সরকারি দলে ভালো করা সংগঠনটির নাম বিজিএমইএ। মন্ত্রী, মেয়র, এমপি, দলীয় পদে এ সংগঠনটি দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে। তাদের এ অগ্রযাত্রার সাফল্য কামনা করছি। অতীতে কে কোন দল করেছেন, কোন প্যানেল থেকে নিজেদের নির্বাচন করেছেন জানতে চাইছি না। জানি, প্রশ্ন করেও লাভ নেই। বিজিএমইএতে একসময় দুটি প্যানেলে ভোট হতো। এখন সবাই সরকারি দল। বিএনপি-জামায়াত প্যানেলধারীরাই অতি উৎসাহী।

আর সরকারি দলে যোগ দেওয়া নতুন কিছু নয়। অতীতে জাতীয় পার্টি, বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে তাদের দলেও ব্যবসায়ী নেতারা যোগ দিতেন। সরকারি দল আরামদায়ক। ঝুট-ঝামেলা নেই। ক্ষমতা, বাণিজ্য, পদ-পদবি সবই পাওয়া যায়। নবাগত হিসেবে ক্লিন ইমেজের ঔজ্জ্বল্যও থাকে। পুরনোদের সুনাম-দুর্নাম দুটোই আছে। মধুর লোভে আগতদের কোনোটাই নেই। তারা ইমেজ নিয়ে সবক দিতে পারে ছাত্রলীগ, যুবলীগকে। দুঃসময়ের কর্মীদের। সবক দানকারী সাহেদ হলেও সমস্যা নেই।

সবকিছু নির্ভর করে ম্যানেজ করার ওপর। ছাত্রলীগ, যুবলীগ এসব দেখে শিখতে পারে। শিখলে কোনো সমস্যা নেই। একটা প্রশিক্ষণ কর্মশালাও হতে পারে অতীত-বর্তমান ছাড়া কী করে রাজনীতিকে জয় করতে হয়। অনেক রাজনীতিবিদ একটা জীবন শুধু মাঠে-ময়দানেই কাটিয়ে দেন। চাওয়া-পাওয়ার হিসাব মেলাতে পারেন না। বিরোধী দলে তাদের কদর থাকে। সরকারি দল এলে কূলকিনারা পান না। আগামাথা খোঁজেন অন্ধকার গলিপথে। জীবনের পথপরিক্রমার কাঠিন্য ভেদ করতে পারেন না। ক্ষমতার রাজনীতিতে মানুষের মনের কথা বোঝার দরকার হয় না। মাঠের কর্মীদের প্রয়োজন পড়ে না। রাজপথের ভালোমন্দের আলোচনার সুযোগ নেই। তাই নবাগত ভদ্রলোকদের কদর থাকে। বিরোধী দলটা শুধু কামলাদের জন্য। সরকারি দল আমলাদের।

রাজনীতি একটা সময় ছিল রাজনীতিবিদদের কাছে। ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করতেন। আর দেশের প্রয়োজনে ব্যবসায়ীরা সহায়তা করতেন রাজনীতিবিদদের। এখন সব বদলে গেছে। ক্ষমতার রাজনীতিতে মধুলোভীদের আকর্ষণ থাকে। একদা হাওয়া ভবনে এ আকর্ষণ ছিল। মেলা জমত তারেক রহমানের দরবারে। গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের পা ছুঁতেন সবাই। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে হারিছ চৌধুরীর রুমে ছিল বারো রকমের মানুষের ভিড়। এখন কেউ নেই কোথাও। বিএনপি এখন বাস্তবতা টের পাচ্ছে হাড়ে হাড়ে। হাওয়া ভবন ঘিরে গড়ে ওঠা ব্যবসায়ীরা এখন বিএনপি থেকে ৩ হাজার কিলোমিটার দূরে। খালেদা জিয়ার খোঁজও নেন না কেউ। এমনকি মন্ত্রী, এমপি, দলীয় পদ পেয়ে ক্ষমতা ভোগকারীদেরও খবর নেই। অদ্ভুত আঁধারে ঢেকে আছে তাদের সবকিছু। ক্ষমতার রাজনীতি সব সময় অন্যরকম থাকে। এরশাদ আমলে অনেকেই জাতীয় পার্টিতে লাইন দিয়েছিলেন। ’৯১ সালে এরশাদ জেলে গেলে দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত মিজান চৌধুরী মধুলোভী কাউকে খুঁজে পাননি। বাস্তবতা বড় কঠিন। কিছু মানুষ তিল তিল শ্রম মেধা ঘাম ঝরিয়ে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন, দল করেন। কাজ করেন মানুষের জন্য। কিন্তু সেই রাজনীতির এখন দরকার নেই। কারণ রাজনীতি করতে কর্মীবান্ধব হতে হয় না। ভোটে বা মাঠে কর্মীদের দরকার নেই। এখন কাজ করলেই সমস্যা। না করলে কিছু নেই। গোলাপের কাঁটা থাকে। কাজের লোককে কাঁটা সইতে হয়। সমালোচনা শুনতে হয়। কাজ করার দায় নিতে হয়। লুটেরা, দুর্বৃত্ত আর পরনিন্দায় ব্যস্তদের কোনো কিছুই সইতে হয় না। সবকিছু তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকে।

সময় এখন বদল হয়েছে। মানুষের মন, চিন্তা-চেতনায় এসেছে পরিবর্তন। সমাজ-সংসারের গতিপথে যোগ হচ্ছে অনেক কিছু। মানুষকে আগামীর দিনগুলোয় বাঁচতে হবে করোনার সঙ্গেই। রাজনীতি, অর্থনীতি, শিল্প-সাহিত্য সবকিছুতে জড়িয়ে গেছে করোনাভাইরাস। আগের মতো সামাজিকতা খুব সহজে ফিরে আসবে না। স্বাভাবিকতা বলে কোনো শব্দ আমাদের জীবনে থাকবে কিনা জানি না। অনেক কিছু অস্বাভাবিক। তবু টিকে থাকতে হবে আশাবাদ নিয়ে। চলার পথে থাকতে হবে জবাবদিহি। ইহকাল-পরকাল- দুই কালেই জবাবদিহি করতে হয়। পুলিশ হেফাজতে মৃত্যুর রায় দেখে তাই মনে হলো। পুলিশে আমার আত্মীয় ছিলেন আবুল খায়ের মুসলেহ উদ্দিন। তিনি ছিলেন আমার মামির বড় ভাই। অতিরিক্ত আইজিপি ছিলেন। রাজনীতি বুঝতেন না। সৎ কর্মকর্তা ছিলেন। আইজিপি হতে পারলেন না। তাঁকে পুলিশ থেকে পাঠিয়ে দেওয়া হলো টপ বস করে তখনকার দুর্নীতি দমন ব্যুরোতে। তার পরও আক্ষেপ ছিল না। বাকি জীবন কাটিয়েছেন সাহিত্যচর্চা করে। এখন এমন মানুষের সংখ্যা কম। পুলিশ হেফাজতে মৃত্যুর প্রথম রায় দৃষ্টান্ত হতে পারে। পুলিশে প্রদীপ আছেন, আবার অনেক ভালো কর্মকর্তাও আছেন। করোনাকালে মানবিক পুলিশ দেখেছি। করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃতের লাশ তারাই দাফন করেছেন। আক্রান্ত অনেকের বাড়িতে খাবার পৌঁছে দিয়েছেন। অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। সেসব ভুলে গেলে চলবে না। পুলিশের হারানো ইমেজ ফিরিয়ে আনতে হবে। অসম্ভব কিছু নয়। আমরা পুলিশ হেফাজতে মৃত্যু দেখতে চাই না। বিচারবহির্ভূত হত্যা বন্ধ করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে আইনের শাসন ফিরিয়ে আনতে হবে। ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠায় শেখ হাসিনা অনেক কষ্ট করেছেন। কারও ভুলের জন্য সে অর্জনগুলো ম্লান হতে দেওয়া যাবে না। আমরা মানবিক পুলিশ দেখতে চাই। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভ্যন্তরে দুষ্টক্ষতে মানুষের আস্থা নষ্ট হয়। তা করতে দেওয়া যাবে না। সমাজকে আলোর রশ্মি দেখাতে হবে। কোনোভাবেই ঠেলে দেওয়া যাবে না অন্ধকারের দিকে। হিন্দি সিনেমার কান্ডকীর্তি আমাদের পুলিশ বাহিনীতে টেনে আনার কী দরকার? দাবাং বা জলি এলএলবির বাস্তবায়ন আপনারা কেন করবেন?

বিচারবহির্ভূত হত্যা, আইন-আদালতের অনেক অসংগতি নিয়ে জলি এলএলবি নামে দুটি হিন্দি ছবি আছে। দুটি ছবিই দেখেছি। দ্বিতীয় ছবিটি আবার দেখলাম। অক্ষয় কুমার দারুণ অভিনয় করেছেন আইনজীবী চরিত্রে। বিচারবহির্ভূত হত্যার বিরুদ্ধেই ছিল আইনজীবী জলির লড়াই। ইকবাল কাদেরী নামের এক অপরাধীকে ছেড়ে দিয়ে ইকবাল কাশেম নামের আরেকজন নিরীহ মানুষকে পুলিশ ক্রসফায়ার দেয়। টাকা নিয়ে ছেড়ে দেয় ইকবাল কাদেরীকে।

পুলিশের বিচারবহির্ভূত হত্যা নিয়েই এ ছবির কাহিনি। নানামুখী গলদের প্রশাসনে পুলিশকে এড়িয়ে সবকিছু প্রমাণ করা ছিল কঠিনতম কাজ। সে কঠিন কাজটি করেন জলি এলএলবি। তত দিনে বাদী আত্মহত্যা করেছেন। দোষী পুলিশের সাজার রায় দেন বিচারক। ভাবতে পারেন আমাদের সমাজেও এমন কান্ড ঘটে। কোনো সিনেমা কাহিনি বাস্তবে দেখতে না চাইলেও দেখতে হয়। চট্টগ্রামে জয়নাল নামের এক ব্যক্তিকে বন্দুকযুদ্ধে নিহত দেখিয়ে চার্জশিট থেকে বাদ দিয়েছে পুলিশ। বায়েজীদ থানার এ মামলার তদন্ত কর্মকর্তার নাম দীপংকর চন্দ্র রায়। তিনি অক্ষয় অভিনীত জলি এলএলবি দেখেছেন বলে মনে হলো। একই কান্ড ঘটালেন। জলি এলএলবির মতোই আদালতে হাজির হলেন মামলার আসামি বন্দুকযুদ্ধে নিহত জয়নাল। তিনি বললেন, আমি জীবিত আছি। বন্দুকযুদ্ধে মারা যাইনি। বন্দুকযুদ্ধে মারা গেছে আরেক জয়নাল। তিনি এ মামলার আসামি নন। পুলিশ কী কারণে এমন কান্ড ঘটাল তা তার কাছে বোধগম্য নয়। বলার কিছু নেই। কোনো কিছুই অতিরিক্ত ভালো নয়। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এমন কান্ড করলে নিরীহ মানুষ কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? প্লিজ! এ করোনাকালে সবাই বাস্তবতায় ফিরে আসুন। বেরিয়ে আসুন এ নিষ্ঠুর অপকর্ম থেকে। বন্ধ করুন প্রশাসনিক দলবাজি। রাজনীতি সত্যিকারের রাজনীতিকদের করতে দিন। তাতেই সরকারকে সহায়তা করা হবে। বঙ্গবন্ধুর সত্যিকারের আদর্শের বাস্তবায়ন হবে।

করোনা আমাদের জীবন তছনছ করে দিয়েছে। নিজেও আক্রান্ত ছিলাম শুরুতে। তখন কারও করোনা শুনলে সবাই বয়কট করত পুরো পরিবারকে। শুধু পরিবার নয়, পারলে গোটা এলাকাকে। সমাজকে। বিদেশ থেকে কেউ এলে প্রশাসন টানিয়ে দিত বাড়িতে লাল পতাকা। এখন সে অবস্থা নেই। সময়ের সঙ্গে পরিস্থিতিরও পরিবর্তন হয়েছে। তবে করোনা আক্রান্তদের সমস্যা কমছে না। নিজেও পড়েছি অনেক সমস্যায়। মাথার চুলগুলো পড়ে যাচ্ছে। চলে গেছে রাতের ঘুম। চিকিৎসক বললেন সাবধানে থাকতে। বললেন, রোগ সারলেও প্রতিক্রিয়া থেকে যায় অনেক দিন। অনেকের ফুসফুস, কিডনি, হার্টসহ নানা জটিলতা তৈরি হয়। রাতে ঘুম না হলে বই পড়ি। এলোমেলো ভাবনায় সময় কাটাই। সিনেমা দেখি। তবু রাতের সময়গুলো কাটতে চায় না। বিশ্ব আসলেও বদলে যাচ্ছে। ভাবতে পারেন এক করোনায় কত মানুষ চলে গেছে? বিশ্ব থেকে ৯ লাখের বেশি মানুষ ‘নাই’ হয়ে গেছে। বাংলাদেশে সরকারি হিসাবে ৫ হাজারের কাছাকাছি মানুষ চলে গেছে। অনেক প্রিয়জনকে হারিয়েছি আমরা। ভ্যাকসিন নিয়ে লড়াই করছে বিশ্বমোড়লরা। কিন্তু কেউ জানে না কবে পাবে। চারদিকের অনিশ্চিত জীবনে ভেবেছিলাম মানুষ বদলাবে। পুরোপুরি না হোক, অনেকটা দূর হবে হিংসা-বিদ্বেষ, ঈর্ষাপরায়ণতা। নষ্টামি আর ভন্ডামি। ন্যায়নীতির পক্ষে অবস্থান বাড়বে। কিন্তু বাস্তবতা বড় কঠিন। মানুষ বদলাচ্ছে। কিন্তু জাগতিক স্বাভাবিকতা ফিরে আসছে না। বাড়ছে হিংসা-বিভেদ, কমেনি খুন-খারাবিও। মানসিক অসুস্থতা নতুন রূপ নিয়েছে। বিশ্ব পড়েছে নতুন চ্যালেঞ্জে। একদিকে অর্থনীতি, অন্যদিকে মানবতা। জীবন-জীবিকার লড়াই। বড় দেশ-শহরগুলো চেষ্টা করছে স্বাভাবিকতা ফেরাতে। বিমানবন্দরগুলো ধীরে ধীরে খুলছে। কিন্তু আতঙ্ক কমেনি। অনেক দেশে ফ্লাইট এখনো নেই বললেই চলে। অনেক বিমানবন্দরে আজও ভুতুড়ে নীরবতা। জীবনানন্দ লিখেছেন- ‘মানুষের সভ্যতার মর্মে ক্লান্তি আসে;/বড় বড় নগরীর বুকভরা ব্যথা। ’ বুকভরা ব্যথা নিয়েই কেউ জানে না করোনাকাল কবে শেষ হবে।   সবকিছু কবে স্বাভাবিক হবে। বুঝেও বুঝছি না আমরা। কৃত্রিম স্বাভাবিকতা নিয়ে চলছি।

লেখক: সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

বাংলাদেশ সময়: ০৯৩৬ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২০

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।