বুধবার (১০ অক্টোবর) দুপুরের ওই ঘটনায় বরখাস্ত চার কর্মকর্তা হলেন-লালবাগের সুপারিনটেন্ডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার (এসি) শাহজাহান আলী খান, এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার আহসানুজ্জামান, অ্যাসিসট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার সাইদ হোসেন ও উপ-সহকারী পরিচালক মো. আবুল হোসেন।
পাশাপাশি এ ঘটনা তদন্তে দু’টি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
অন্যদিকে প্রধান প্রকৌশলী সারোয়ার ই কায়নাতকে প্রধান করে আরেকটি কমিটি গঠন করেছে ডিপিডিসি।
শেখ ফায়েজুল আমিন বাংলানিউজকে জানান, কমিটি গঠনের পর বুধবার রাতেই ঘটনাস্থল সরেজমিনে পরিদর্শন করেছে কমিটি। দ্রুত সময়ের মধ্যে রিপোর্ট দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে।
বুধবার বেলা ১১টা ৩৭ মিনিটে মামলার রায় ঘোষণার জন্য পুরান ঢাকার নাজিমউদ্দিন রোডে স্থাপিত ঢাকার ১ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের এজলাসে ঢোকেন বিচারক শাহেদ নূর উদ্দিন। তিনি ঢোকার ২ মিনিটের মধ্যেই এজলাসকক্ষ থেকে বিদ্যুৎ চলে যায়। তখন মোবাইলের আলোতে রায় পড়া শুরু করেন বিচারক। এভাবে কয়েক মিনিট রায় পড়ার পর চার্জলাইট আনা হয়। এ লাইটের আলোতে রায় পড়ে শোনান বিচারক। এরপর বিদ্যুৎ আসে। তখন পর্যবেক্ষণ পড়া শুরু হয়। কিন্তু দুই মিনিট পর আবারও বিদ্যুৎ চলে যায়। তখন আবারও চার্জলাইটে পর্যবেক্ষণ পড়তে থাকেন আদালত।
সেসময় ট্রাইব্যুনাল এলাকার বিদ্যুৎ সরবরাহের দায়িত্ব ছিল ডিপিডিসির।
বাংলাদেশ সময়: ১২৩৪ ঘণ্টা, অক্টোবর ১১, ২০১৮
এসআই/এইচএ/