তিনি বলেছেন, নিরীক্ষা (অডিট) করে যোগ্য সমবায় সমিতিকে নিবন্ধন করতে হবে। যত্রতত্র নাম সর্বস্ব সমবায় সমিতি যাতে নিবন্ধনের আওতায় না আসে সে বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে।
রোববার (১২ জলাই) পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সম্মেলন কক্ষে সমবায় সমিতি বিধিমালা, ২০০৪ চূড়ান্তকরণের জন্য অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
বঙ্গবন্ধুর সমবায়ভিত্তিক কৃষি ব্যবস্থা গঠনের প্রতি গুরুত্বারোপ করে প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, গ্রামের আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনাই ছিল বঙ্গবন্ধুর উন্নয়ন দর্শন ও পরিকল্পনা। গ্রাম বাংলার গরিব-দুঃখী, শোষিত কৃষক-জনতার মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু সমবায়ভিত্তিক বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেন।
কৃষিতে সমবায়ভিত্তিক কাজ করার অনেক সুযোগ রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, কৃষিখাতে করতে পারলে সম্মিলিত উন্নয়নের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন সম্ভব।
তিনি জানান, সমবায় সমিতির কার্যক্রমে আরও স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও গতিশীলতা আনয়নের লক্ষ্যে সমবায় সমিতি বিধিমালা, ২০০৪ হালনাগাদের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সচিব মো. রেজাউল আহসান, সমবায় অধিদপ্তরের নিবন্ধক ও মহাপরিচালক মো. আমিনুল ইসলাম, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড (বিআরডিবি) এর মহাপরিচালক সুপ্রিয় কুমার কুন্ডুসহ বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থার প্রধান এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এসময় উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৮ ঘণ্টা, জুলাই ১২, ২০২০
এমআইএইচ/জেআইএম