বৃহস্পতিবার (১০ মে) সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এনজিও’র প্রতিনিধিদের সঙ্গে প্রাক বাজেট আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, দারিদ্র্য বিমোচন কাজে আমরা উৎসাহিত হয়েছি।
গত কয়েক বছরে বাংলাদেশে এনজিওগুলো ভালো অবস্থানে আছে জানিয়ে মুহিত বলেন, আমরাও এটাকে যথেষ্ট উৎসাহিত করেছি। কারণ আমাদের দেশে প্রায় ১৬ বছর সামরিক শাসন ছিল, তখন আমরাও মনে করি যে এনজিও অ্যাক্টিভিটিস একটু বাড়লে মানুষের কল্যাণ হবে।
এসময় এনজিও’র প্রতিনিধিরা শিশুদের জন্য আলাদা বাজেট এবং প্রতিবন্ধীদের জন্য প্রত্যেক মন্ত্রণালয়কে বরাদ্দ দেওয়ার দাবি জানান। এছাড়াও পিছিয়ে পড়া ও অবহেলিত জনগোষ্ঠীর জন্য, কৃষক নারী, নারীদের উন্নয়ন, কর্মজীবীদের জন্য আবাসন নির্মাণের জন্যও বরাদ্দের দাবি তোলেন তারা।
সাবেক তত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও গণস্বাক্ষর অভিযানের রাশেদা কে চৌধুরী, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি জাফরুল্লাহ চৌধুরী, মহিলা পরিষদের সভানেত্রী আয়েশা খানমসহ শীর্ষ এনজিওগুলোর প্রতিনিধিরা আলোচনায় অংশ নেন।
বাংলাদেশ সময়: ২১০৩ ঘণ্টা, মে ১০, ২০১৮
টিএ