কৃষি
লালমনিরহাটের পাঁচটি উপজেলায় চলতি বোরো মৌসুমে প্রায় ৪৮ হাজার ১৫০ হেক্টর জমিতে প্রায় তিন লাখ মেট্রিক টন ধান উৎপাদন হয়েছে বলে দাবি
বৃহস্পতিবার (৩০ মে) খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে সংগ্রহ কেন্দ্রসমূহ খোলা রাখতে এ নির্দেশ দেওয়া হয়।
বৃহস্পতিবার (৩০ মে) সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক। ধানের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করার লক্ষ্যে
মঙ্গলবার (২৮ মে) দুপুরে উপজেলার ছত্রাজিতপুর ইউনিয়নের চকঘোড়াপাখিয়া গ্রামের কৃষক সায়েম আলীর বাড়িতে গিয়ে ২৫ মণ ধান ক্রয়ের মাধ্যমে এ
নবাবগঞ্জ উপজেলার পুটিমারা ইউনিয়নের চড়ারহাটের পশ্চিম পাশে বিরামপুর-ঘোড়াঘাট পাকা সড়কের উত্তরে নজর কাড়া বেগুনি রংয়ের যে ধান চাষ করা
মঙ্গলবার (২৮ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে ‘ধানসহ কৃষিপণ্যের ন্যায্যমূল্য, চ্যালেঞ্জ ও করণীয়’ শীর্ষক জাতীয় সংলাপে
সবকিছু ঠিক থাকলে মঙ্গলবার দুপুরে প্রধান অতিথি হিসেবে জেলা প্রশাসক এসএম মোস্তফা কামাল এই রপ্তানি কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন
বাংলাহিলি খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা খলিলুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, ১৬ মে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আব্দুর রাফিউল আলম উপজেলার
‘কৃষক বাঁচাও-দেশ বাঁচাও’ এ স্লোগানে সোমবার (২৭ মে) বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে নগরের অশ্বিনী কুমার হল চত্বরে এ বিক্ষোভ-মিছিল অনুষ্ঠিত
জেলার বরংগাইলে কাঁচা মরিচের হাটে সরেজমিনে দেখা যায়, মরিচের হাট নামে খ্যাত বরংগাইলে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত চাষিরা বস্তা ভর্তি মরিচ
কৃষকেরা বলছেন, প্রতি মণ ধান ঘরে তুলতে ব্যয় হচ্ছে ৬ থেকে ৭ শত টাকা। অথচ বাজারে এ ধানেরই দাম রয়েছে মাত্র সাড়ে চার থেকে পাঁচশো টাকা। ধান
মূলত রপ্তানির লক্ষ্যেই নিরাপদ ও বালাইমুক্ত আম উৎপাদনে গত মৌসুমের পর থেকে নিরবচ্ছিন্নভাবে বাগান পরিচর্যায় নিয়োজিত ছিলেন চাষিরা।
বৃহস্পতিবার (২৩ মে) দুপুরে জেলা শহরের রঙমহল চত্বর থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। মিছিলটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা প্রশাসকের
বৃহস্পতিবার (২৩ মে) উপজেলার বেথুড়ী ইউনিয়নের রামদিয়া হাট থেকে ধান কেনেন তিনি। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা মো.
বৃহস্পতিবার (২৩ মে) বেলা ১২টায় জেলা শহরের অদূরে বাঁকালে কৃষকের বাড়ি গিয়ে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) এসএম মোস্তফা
বুধবার (২২ মে) মধ্যরাতে ঝড়টি আঘাত হানে। বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সরেজমিনে দেখা যায়, ঝড়ের কারণে অসংখ্য গাছ ভেঙে পড়েছে সড়ক ও বসত বাড়ির উপর।
আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় শীতকালীন ফসল গ্রীষ্মকালে চাষ দিন দিন বাড়ছে। প্রাথমিকভাবে জেলার বীরগঞ্জ উপজেলায় গ্রীষ্মকালে ফুলকপি ও
বুধবার (২২ মে) দুপুরে জেলার পবা উপজেলার নওহাটা পৌরসভার মধুসুদনপুর গ্রামে গিয়ে তিনি ধান কেনেন। পবা উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়,
বুধবার (২২ মে) সকালে জেলা খাদ্য গুদামে এ কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) আলী আকবর। জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক
বুধবার (২২ মে) বেলা সাড়ে ১১টায় সদর খাদ্যগুদামে ফিতা কেটে এ কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ জাকির
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন