পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য
সম্প্রতি মৌলভীবাজারের হাকালুকি হাওরে ধরা পড়লো বিশালাকৃতির একটি বোয়াল মাছ। এটি সম্ভবত এ জলাশয়ের প্রাচীনতম মাছের একটি। যার ওজন
মাছ আর ভাতের সঙ্গে বাঙালিদের প্রজন্মগত সুসম্পর্ক বিরাজমান। খেতে বসলে মনে পড়ে যায় সেই শৈশবের কথা! মায়ের বকুনি! খাবার শেষ করে ওঠার
সারা বছর মাটির নিচে ঘুমিয়ে থাকে এই ফুল গাছের কাণ্ড। মে মাস এলেই সে কীভাবে যেন টের পেয়ে যায়! তারপর মাটি ভেদ করে মাথা উঁচু করে সেই
প্রতিরাতেই বৃষ্টিপাত হচ্ছে এখানে। মাঝে মধ্যে মৃদু বা ঝড়ো বাতাসে বয়ে নিয়ে আসছে স্বস্তির পরশ। এই বৃষ্টির রেশ সীমান্তঘেরা চায়ের-শহর
সরকারি সহযোগিতার অভাবে বাংলাদেশের কৃষক পর্যায়ে ফুলটি চাষের পরিধি বাড়েনি বলে মনে করছেন শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের
দিবসটি উপলক্ষে শনিবার (১১ মে) দুপুরে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সেতুবন্ধন যুব উন্নয়ন সংস্থার উদ্যোগে নানান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
শনিবার (১১ মে) সকালে উপজেলার চর গজারিয়া এলাকার মেঘনা নদী থেকে হরিণটি উদ্ধার করা হয়। দুপুরে উদ্ধার হওয়া হরিণটি বন-কর্মকর্তার কাছে
শনিবার (১১ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস-২০১৯ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। বেগম
তবে কালো রঙে চামচের মতো ঠোঁটকেন্দ্রীক এই পাখিটি পৃথিবীজুড়ে আজ মহাবিপন্ন। বাসস্থান, খাদ্য এবং প্রজনন সংকটের কারণে বিপন্ন হয়ে পড়েছে
কারখানায় রাতের আঁধারে পোড়ানো ব্যাটারি থেকে নির্গত রাসায়নিক পদার্থের বিষক্রিয়া বাতাসের সঙ্গে মিশে ছড়িয়ে পড়ছে প্রকৃতিতে। এতে
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, প্রায় সাত বছরের বেশি সময় ধরে বালু উত্তোলনে ইজারা বন্দোবস্ত নেই। অথচ উপজেলাজুড়ে পাহাড়ি নদী ও ছোট
আর এ কাজটি করেছেন বন্যপ্রাণীপ্রেমী স্থানীয় ভৈরবগঞ্জ বাজার উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক ফণিভূষণ রায় চৌধুরী। জানা গেছে,
এরা সাধারণত বাসা করে জলাশয়ের আশপাশে বা জলাভূমি সংলগ্ন বড় গাছে। কিন্তু রিসোর্টের গাছে ডাহুক পাখি বাসা করার বিষয়টি নিয়ে চিন্তায় পড়ে
পাখি আমাদের পরিবেশের এক উপকারী প্রাণী। বাংলাদেশে বিচরণকারী পাখি-প্রজাতির রেকর্ড করা সংখ্যা প্রায় ৭শ। সম্প্রতি যোগ হলো নতুন আরো
‘কৃষ্ণচূড়ার রাঙা মঞ্জুরি কর্ণে/আমি ভুবন ভোলাতে আসি গন্ধে ও বর্ণে’ বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের কৃষ্ণচূড়া গাছ আর ফুল নিয়ে
পাখিটির নাম ‘ফুলমাথা-টিয়া’। তবে আরও একটি বাংলা নাম হলো হীরামন পাখি। এর ইংরেজি নাম Blossom-headed Parakeet এবং বৈজ্ঞানিক নাম Psittacula roseata। ছবিতে
বলা হচ্ছে, রাজশাহীর মানুষ দুই কারণে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে। এর একটি হলো ফণীর কবল থেকে রক্ষা ও গত ক’দিন ধরে তীব্র দাবদাহের পর
সোমবার (২৯ এপ্রিল) রাজশাহীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিলো ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) নেমে দাঁড়িয়েছে ৩৮
পুলিশ কমিশনারের নির্দেশে এরপর পুলিশ লাইন্স কেএমপির গাছে গাছে পাখির জন্য মাটির হাঁড়ির বাসা স্থাপন করা হয়। সোমবার (২৯ এপ্রিল) পুলিশ
সম্প্রতি পানিতে ফুটেছে সেই গোলাপ। শ্বেতশুভ্রতার প্রতীক হয়ে মৃদু ঢেউয়ে দুলে দুলে মনোমুগ্ধকর ভঙ্গিমায় নীরবে দাঁড়িয়ে আছে ‘জল
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন