ইচ্ছেঘুড়ি
সূর্যের হাসিটায় নেই ঝিকমিক কুয়াশার চাদরে শীত এলো ঠিক। জয় এক দুই তিন বেশি বেশি বই পড়ি আসবে সুদিন। চার পাঁচ ছয় সত্যকথা সৎ পথে নেই
শিগগিরই ছেলেরা ফিরে আসে, খুশি মনে মেয়েদের ধবল মাশরুমের চমৎকার সংগ্রহ দেখায়। পেগি ডেইজির দুধ দোয়ানো শেষ করে এবং সবার জন্য গরম গরম চা
রস খেয়ে তো পাগল হয়ে পড়তে হলো ধরা রমেশ দাদার কাণ্ড সে কী ! ভাবলো লোকে মরা। আমার দশা আরও খারাপ মারের ভীষণ জ্বালা বাবার হাতে পিটুনি খেয়ে
তবে এ ছবিগুলো বলে দেয়, শুধু মানুষই বড়দিনে আনন্দ করে না। এ আনন্দে শামিল হতে জানে বাড়ির পোষা প্রাণীরাও। আর এ জন্যেই তারা সেজেছে বড়দিনের
কারণ দু’টি। এক. কুকুরের বাচ্চাগুলো শিয়াল ও বনবিড়ালে খেয়ে ফেলে। বিড়াল কিন্তু কাজটি কখনোই করে না। দুই. কুকুর মূলত মানুষের দরদি ও
রোববার (২৪ ডিসেম্বর) শুরু হয়ে আগামী ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোলে ক্যাম্পটি অনুষ্ঠিত হবে। শুক্রবার (২২
মাকড়সা শুভ! সে বলে। আজ আমার ভাগ্যে ভালো কিছু আছে! আর সেটাই ঘটতে দেখা যায়। কারণ সেদিন সে তার কেচিটা খুঁজে পায়, সপ্তাহখানেক আগে যেটা সে
আল বদর ও রাজাকারের যে দেখেনি কাণ্ড তার নিকটে শুধুই আছে পাকি বয়ানের ভাণ্ড। মুক্তিযুদ্ধই বাংলাদেশের মহা গর্বের সুখ এই পতাকা ধারণ
সেরালি শঙ্কিত মনে লম্বা পায়ে ঘরে প্রবেশ করে স্ত্রীর পাশে গিয়ে বসলো। চারদিক থেকে তার নবজাত সন্তানেরা দৌড়ে এসে সেরালিকে ঘিরে ধরলো।
দীর্ঘ ২৮ বছর ধরে বাসাবো আদর্শ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কাজ করে আসা শিশু-কিশোর সংগঠন খেলাঘরের এ শাখা আসরটির স্থায়ী কার্যালয়ের আনুষ্ঠানিক
৭১’র মুক্তিযুদ্ধে বাঘা মুক্তিযোদ্ধাদের পাশাপাশি অবদান রাখে এদেশের শিশুরাও। মুক্তিযুদ্ধে শহীদও হয়েছে অনেক শিশু-কিশোর।
বাংলা মায়ের দামাল ছেলে হয়ে ভীষণ ক্রুদ্ধ, মুক্ত করলো স্বদেশ ভূমি বিলিয়ে প্রাণ শুদ্ধ। বিজয় মানে একটি জাতির বিশ্বে অর্ন্তভুক্ত,
ধর ধর ঘাড় মটকিয়ে শক্ত হাতে। রাজাকার দোসর ভক্ত যতো! দে দে দে চোঁখ ঝাঁপসিয়ে পারে না যেন দিতে দৌড়! বিদিশা হয় খুঁজতে মোড়! দেখুক
বিজয় এসেছে দীর্ঘ ন'মাস রক্ত ক্ষয়ের ফলে বিজয় এসেছে কোটি বাঙালির বীরত্বের বাহুবলে। বিজয় এসেছে সারা বাংলায় লাল-সবুজে চড়ে বিজয়
আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এরই মধ্যে তৈরি হয়েছে বেশ কয়েকটি গেম। এসব গেম একদিকে মজাদার ও উপভোগ্য, অপরদিকে মহান মুক্তিযুদ্ধের
বুদ্ধিবৃত্তিক পেশার মানুষ বলতে বোঝায়- লেখক, বিজ্ঞানী, চিত্রশিল্পী, কণ্ঠশিল্পী, শিক্ষক, গবেষক, সাংবাদিক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, স্থপতি,
বাকিরা সবাই বিস্ময়ে চিৎকার করে ওঠে। তুমি ধরা পড়ে যাবে! কোনো কিছু কেনার মতো টাকা তো তোমার কাছে নেই! ধুর, যেও না, জ্যাক! আমি কিছুতেই ধরা
আটকুঁড়া সেরালির ঘরে সন্তান আসছে- এ খবরটা আর গোপন রইলো না। হঠাৎ নবজাতকের চিৎকার আর কান্নাকাটিতে পাড়ার লোকের কান খাঁড়া হয়ে গেলো।
হেনো গপ্প তেনো গপ্প কত গপ্প হলো! মজার মজার গপ্প শেষে সন্ধ্যা নেমে এলো। গপ্প শুনে মৎস্যকন্যার খোকা খেলো ধোঁকা খালি হাতে চললো
এবারের পর্বে দেখে নিই, মানুষের দৃষ্টি বিভ্রম ঘটাতে শিল্পীরা যেসব কৌশল অবলম্বন করেছেন। বলতে হবে, হাতিটার কয়টা পা। ভাল করে খেয়াল
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন