আরও
শনিবার (২৮ জুলাই) বিকেলে বরিশাল নগর ভবনের সামনের সড়কে এ পথসভার আয়োজন করা হয়। পথসভায় সাদিক আব্দুল্লাহ বলেন, আমাদের সম্পর্কে প্রথম
শনিবার (২৮ জুলাই) সন্ধ্যায় নগরের কালিবাড়ি রোডে নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা বলেন। সাদিক বলেন,
শনিবার (২৮ জুলাই) বিকেলে প্রধান নির্বাচনী কার্যালয় মিতা কমিউনিটি সেন্টার থেকে দলীয় নেতাকর্মী ও সমর্থকদের নিয়ে তিনি শোডাউন করেন। এ
শনিবার (২৭ জুলাই) সকাল ১০টার দিকে নগরের অশ্বিনী কুমার হলের সামনে সুজন-সুশাসনের জন্য নাগরিক জেলা ও মহানগর কমিটির আয়োজনে এ মানববন্ধন
শনিবার (২৮ জুলাই) দুপুরে রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে লিটন বলেন,
প্রচারণার শেষ দিন শনিবার (২৮ জুলাই) দুপুরে মহানগরের সাহেব বাজার এলাকায় গণসংযোগকালে উপস্থিত সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ অভিযোগ করেন।
তিনি বলেন, পুলিশের হয়রানির কথা শুনেছি। অন্য একটি দলের নেতা-কর্মীদের ধরপাকড় করা হচ্ছে বলে শুনেছি। তবে আমার দলের নেতা-কর্মীদের
কর্মব্যস্ত রাজধানী ছেড়ে দেশের বিভিন্ন গন্তব্যে আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে ঈদ উদযাপন আরও প্রাণবন্ত করতে দেশের অন্যতম বেসরকারি
কাক ডাকা ভোর থেকে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন প্রার্থী-সমর্থকরা। ভোটারদের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে শেষ সালাম জানাতে হাজির হচ্ছেন। ১০ জুলাই থেকে
প্রার্থীরা নাওয়া-খাওয়া ভুলে ভোটারদের দুয়ারে দুয়ারে ধর্ণা দিচ্ছেন কাকডাকা ভোর থেকে। প্রচারণা চলবে মধ্যরাত অবধি। ভোটের আগে তাই
সেই সঙ্গে সরকার, রাজনৈতিক দল, নির্বাচনী দায়িত্বে নির্বাচিত কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, গণমাধ্যম এবং
শনিবার (২৮ জুলাই) দুপুরে নগরের তেলীহাওর এলাকায় জাপার প্রেসিডিয়াম সদস্য এটিইউ তাজ রহমানকে সঙ্গে নিয়ে নৌকা প্রতীকে জনগণের কাছে ভোট
শনিবার (২৮ জুলাই) দুপুর ১২টার দিকে নগরের একটি অভিজাত হোটেলে সংবাদ সম্মেলন করে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী কামরানকে সমর্থন দেয় জেলা
বন্ধ হয়ে যাওয়া তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রটি চালু করতে কয়লা আমদানি করা হবে বলেও জানিয়েছেন সচিব। শনিবার (২৮ জুলাই) রাজধানীর বিদ্যুৎ ভবনে
শনিবার (২৮ জুলাই) সকাল থেকে বিজিবি সদস্যরা নগরের বিভিন্ন এলাকায় টহল দিচ্ছেন। এর পাশাপাশি র্যাব-পুলিশের সদস্যরাও তাদের টহল
শনিবার (২৮ জুলাই) প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন সকালে নগরের ফকিরবাড়ি রোডে বাসদের দলীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বিষয়টি
ভোটের মাঠে আতঙ্ক ছড়ানো মতো কোনো কর্মকাণ্ড লক্ষ্য করা যায় না। কিন্তু এবারের চিত্র ভিন্ন। ভোটের আগেই পর পর দু'টি ককটেল হামলা ও
প্রার্থী ছাড়াও প্রচারণার মাঠ দাঁপিয়ে বেড়িয়েছেন কেন্দ্রীয় স্থানীয় দলীয় নেতাকর্মী আর সমর্থকরা। তবে এর বাইরেও প্রতিদ্বন্দ্বী
মাঠ পর্যায়ে প্রার্থীদের বাড়ি বাড়ি যাওয়ার পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও এসএমএস করেও চালিয়ে যাচ্ছেন প্রচার-প্রচারণা। যদিও
শনিবার (২৮ জুলাই) সকাল থেকে বিজিবি সদস্যরা মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় টহলসহ নিরাপত্তার সার্বিক দায়িত্ব পালন শুরু করেছেন। বর্ডার
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন