পর্যটন
দেশেও টপ ওয়ার্ল্ড ক্লাস পর্বতারোহী পাওয়া সম্ভব: শাওন
বান্দরবান ভ্রমণে পর্যটকদের জন্য বিশেষ ছাড় ঘোষণা
গোয়ার চারদিকে ৯টি সমুদ্র সৈকত থাকলেও ছোট ছোট সৈকত রয়েছে কমপক্ষে আরও ১০/১২টি। সবকটি সৈকতই আরব সাগর আর মহারাষ্ট্র ও কর্ণাটকের দুটি
কর্মা শ্রী নালন্দা এবং সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আচার্য ডিগ্রি (মাস্টার্স অব বুদ্ধিস্ট স্টাডিজ) এবং কাও-রাবজাম্পা ডিগ্রি
ড. বদরুজ্জামান ভূঁইয়া শিক্ষকতা ছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক ও সাংগঠনিক কল্যাণকর কাজে নিয়োজিত রয়েছেন। মারিয়া রিমা কবি ও লেখক হিসেবেও
২০ জানুয়ারি শুক্রবার। সকাল ৮টায় স্পাইস জেটের (এস জি-৪৮৮ ফ্লাইট) একটি সুপরিসর বিমানে করে কোলকাতা নেতাজী সুবাস চন্দ্র বোস আন্তর্জাতিক
প্রকৃতির মাঝে নিজেকে খুঁজে পেতে দূর-দূরান্ত থেকে প্রতিনিয়ত অনেক পর্যটক দিনাজপুরের রামসাগর জাতীয় উদ্যানে এসে ভিড় জমাচ্ছেন।
একইভাবে প্লেট-গ্লাসও বিভিন্ন বাড়ি থেকে ধার করে আনা হতো। অনুষ্ঠান শেষে ফিরিয়ে দেওয়া হতো। ক্ষেত্র বিশেষে (বিশেষ করে ধর্মীয় অনুষ্ঠানে)
ঘাটে বলা হলো লোকাল যাওয়া যাবে না। যাওয়া-আসা বাবদ দিতে হবে সাড়ে পাঁচ হাজার টাকা। তাও চারজনের বেশি যাওয়া যাবে না। ‘তখন মনে হচ্ছিল
পর্যটকরা মোটরবাইক নিয়ে দেখতে যান সেসব লাল কাঁকড়া। কিন্তু সেই মোটরবাইকের চাকার নিচেই পিষ্ট হচ্ছে লাল কাঁকড়ার আবাস। পর্যটক ও বাইক
পৃথিবীর সবচেয়ে ভেজা স্থান বলে পরিচিত মেঘালয়ের চেরাপুঞ্জিতে এ ঝরনার অবস্থান। উঁচু স্থানের একটি মালভূমি থেকে এই বৃষ্টির পানি হাজার
কুয়াকাটা থেকে ভাড়া করা মোটরসাইকেলে বা যানবাহনে সৈকত ধরে এগোতে থাকলে মিলবে গঙ্গামতির চর, এরপর কাউয়ার চর। আগে থেকেই ঠিক করে রাখা
তখন বেলা সাড়ে ১১টা। পশ্চিমে আন্ধার মানিক মোহনায় লেবুর চরে খানিক পর পর গর্ত। মোটরসাইকেল চালক জানালেন, এগুলোই লাল কাঁকড়ার গর্ত। আর
শনিবার (১৪ জানুয়ারি) দুপুরে প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেগা বিচ কার্নিভালের উদ্বোধন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। এ আয়োজন চলবে
ভৌগলিক অবস্থান, পুঁথি সাহিত্য আর ইতিহাসের খোলা পাতা অনুযায়ী, বেতনা নদীর দক্ষিণ তীরে এই স্থানটার নাম লাবসা। এখানেই বসবাস করতেন গাজী
বরিশাল সদর থেকে সমুদ্র সৈকত কুয়াকাটার এই পথটা একশো কিলোমিটারের। বরিশাল সদর হয়ে পটুয়াখালী সদর উপজেলার পথ ৩০ কিলোমিটারের একটু
প্রথমবারের মতো কুয়াকাটায় তিন দিনব্যাপী কার্নিভালের উদ্বোধন করবেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। উপস্থিত থাকবেন বেসামরিক
মাধবীলতা আর তমালে কিসের আকর্ষণ আর কেনই বা তা ‘সিদ্ধ’ সে গল্পে (আসলে গল্প নয়, সত্যি) যাওয়ার আগে ঠাকুর হরিদাস সম্পর্কে অন্তত কিছু কথা
কিন্তু এইখানে দু’টি পড়ো পড়ো ইমারতকেও বলা হচ্ছে সেই মানিক পীরেরই দরগা। এখান থেকে মাত্র ১ কিলোমিটার দূরে এই দেবহাটায়ই বনবিবির
মন্দির থেকে পূব দিকে নেমে যাওয়া কয়েক সিঁড়ি এখনও মিলিয়ে যায়নি। সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে আঙুল বরাবর খুব বেশি দূর চোখ এগুলো না- বাড়িতে আটকে
আশ্রমের একটি জায়গায় বসে তিনি তিনলক্ষ বার হরিনাম জপ করতেন। সে কারণেই মর্ত্যলোকে তিনি হরিদাস নাম ধারণ করলেন। ভক্তরা বলেন- ঠাকুর
এ গল্প সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার পানিয়া গ্রামের মোস্তফা নূরুজ্জামানের। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশুনা করে ফিরে যান
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন