পর্যটন
দেশেও টপ ওয়ার্ল্ড ক্লাস পর্বতারোহী পাওয়া সম্ভব: শাওন
বান্দরবান ভ্রমণে পর্যটকদের জন্য বিশেষ ছাড় ঘোষণা
সুন্দরবন থেকে: পশুর নদী থেকে বাঁয়ে বেঁকে গেলো গাঙচিলের নাক। শ্যালা নদীতে ঢুকতেই একটা ঢোল আকৃতির মোড়চ। এমন মোচড়ের কারণেই কি না
এম ভি মধুমতি (ঢাকা-খুলনা) জাহাজ থেকে: একসময় জলপথে ব্যবসা-বাণিজ্য করার জন্য বণিকরা দেশ ও দেশের বাইরে থেকে ঢাকায় আসতেন বুড়িগঙ্গা নদী
ডাকাতিয়া বিল থেকে: কনকনে শীতে কুয়াশার জালে ঢাকা ভোরের খুলনা। শীতের বুড়ির মতো জুবুথুবু ঘুমে এ শহর। পূবের আকাশ চিরে সূর্যের হাসি
বাগেরহাট থেকে: ভোলা নদী উত্তর দিক থেকে এসে ধনুকের মতো বাঁক নিয়ে সুন্দরবনের ভেতর দিয়ে বলেশ্বরে গিয়ে মিশেছে। শরণখোলায় ভোলার এই বাঁক
বাগেরহাট থেকে ফিরে: ‘আগে আমাগে রাস্তা অনেক খারাপ ছিলো, এহন অনেক ভালো হইয়ে গেছে। বলতি গেলি ধবধবে রাস্তায় ভাত পড়লি উঠিয়ে খাওয়া
ঢাকা: ঐতিহাসিক মসজিদের শহর বাগেরহাটের ষাট গম্বুজ মসজিদ নিয়ে গবেষণা, অনুসন্ধান, বিশ্লেষণ কম হয়নি। তারপরও প্রতিনিয়ত তৈরি হয় নতুন
বাগেরহাট থেকে: পৌষের সকালে মিষ্টি রোদের ওম নিতে নিতে যাত্রা শুরু। সবুজ গাছ-পালা, মাছের ঘেরে ঘেরা বাগেরহাটের তালেশ্বর গ্রাম। গ্রামের
বাগেরহাট ঘুরে: সড়কটির দৈর্ঘ্যের আলোচনা পরে আসুক। প্রস্থ ৪.৮৭ মিটার। বানানো কেবল এখনকার ইটের তুলনায় অপেক্ষাকৃত পাতলা শক্ত ইট
বাগেরহাট থেকে: টানা দু’দিন বাগেরহাটে ঘোরার পরিকল্পনা। সবাই যাচ্ছে খান জাহানের মাজারে, ষাট গম্বুজ মসজিদ, বড় বড় দীঘি, আরও বেশ কয়েকটি
বাগেরহাট থেকে: আদিকাল থেকে ভোলা নদী সুন্দরবন ও এর আশপাশের গ্রামগুলোর মধ্যে নিরাপত্তা বলয় হিসেবে কাজ করছে। যদিও ক্ষীণ হতে হতে
বাগেরহাট থেকে: চারিদিকে কুয়াশায়াচ্ছন্ন। দশ ফুটের খেজুর গাছটায় তরতর করে বেয়ে উঠলেন গাছি। ঠিক যেভাবে দশ পনের বছরের শিশুরা গাছে
শুনেছি জমিদার ছিলেন প্রজাবান্ধব। হয়তো বাড়িতেও তার কোনো ছাপ পাওয়া যাবে- এ আশা নিয়ে শুরু আষ্টে গন্ধভরা জমিদার বাড়ি। প্রায় আড়াইশ’
বাগেরহাট থেকে: ‘নদীর বাঁকে বসতো যে হাট, সেটাই বাগেরহাট’- একথা প্রচলিত আছে ঐতিহ্যবাহী শহর বাগেরহাট নিয়ে। নদটির নাম ভৈরব। বয়ে গেছে
অদূরে বসে গল্পে মগ্ন রোদ পোহাচ্ছিলেন ক’জন মধ্যবয়সী নর-নারী। এই প্রান্তের উল্টোদিকে ডিবিটা বেশ উঁচু, সেই উঁচু জায়গা ঘেঁষেই
বাগেরহাট থেকে: কথিত আছে, খানজাহান আলী বাগেরহাট এলাকায় ৩৬০টি মসজিদের পাশাপাশি সমসংখ্যক দীঘি কেটেছিলেন। এর একটি ঘোড়া দীঘি। কেন ঘোড়া
গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে চলছে মুড়ি ভাজার কাজ। মুড়ি ফোটার শব্দ আর ঘ্রাণ ভাসছে বাতাসে। গ্রাম দু’টিকে বলা হয় মুড়ি গ্রাম। মুড়ি তৈরি
সুন্দরবন। সারাবিশ্বের এক তুলনাবিরল প্রাকৃতিক বিস্ময়। বঙ্গোপসাগর উপকূলের বিশাল অঞ্চলজুড়ে বিস্তৃত এই বনভূমি ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড
বাগেরহাট থেকে: ফকিরহাটে কোনোকালে খুব বেশি ফকির ছিল কিনা তা কয়েকজনের কাছে জিজ্ঞেস করেও জানা গেলো না। তবে কথিত আছে, উপজেলার একটি
পথের কিছু অংশ মেঠো, কিছুটা ইট বিছানো। শুধু পশ্চিম দিকের অংশটি পিচঢালা। এদিকটায় প্রশস্ততাও কিছুটা বেশি। প্রায় ইউনিয়ন পরিষদের
ঢাকা: দেশের শীর্ষ ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস কোম্পানি গ্লোবাল এক্সপ্লোর প্রা. লি. ইংরেজি নববর্ষ উপলক্ষে পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন