বাংলাদেশ অলআউট হয়ে গিয়েছিল কেবল ১০৬ রানে। এর পেছনেও ছিল শেষ উইকেট জুটিতে ১৮ রান যোগ করার ভূমিকা।
যদিও বোলারদের কল্যাণে ঠিকই ম্যাচ জিতে নিয়েছে বাংলাদেশ। চার ম্যাচের তিনটিতে জিতে জায়গা করে নিয়েছে সুপার এইটে। অস্ট্রেলিয়া, আফগানিস্তান ও ভারতের বিপক্ষে এই ম্যাচগুলোতে ব্যাটিংয়ে ভালো কিছু করার আশা অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর।
তিনি বলেন, ‘খুব খুশি এই পর্বে আমরা যেভাবে খেলেছি। আশা করি ব্যাটিং নয়, আমাদের বোলিং পারফরম্যান্স এমনই থাকবে। আমাদের ব্যাটিং পারফরম্যান্স পরের পর্বে ভালো হবে বলে আশা রাখি। আমরা খুব বেশি রান করতে পারছি না, কিন্তু ডিফেন্ড করতে পারছি যদি শুরুতে উইকেট নিতে পারি। বোলারদের এটাই বলা আছে, ফিল্ডিংও ভালো হচ্ছে। ’
পরের পর্বের আশা নিয়ে শান্ত আরও বলেন, ‘টি-টোয়েন্টিতে মোমেন্টাম সবসময়ই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের পরের পর্বের জন্য পরিকল্পনা আছে। নিজেদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের চেষ্টা করবো। ’
নেপালের বিপক্ষে ১০৬ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। কিন্তু পরে তাদের অলআউট করে ৮৫ রানে। সব বোলারই ছিলেন দুর্দান্ত। শুরুতে টানা চার ওভার করে চার উইকেট নেন তানজিম হাসান সাকিব। পরে মোস্তাফিজ ১৯তম ওভারে ছিলেন উইকেট শূন্য। চার ওভারে তিনি দেন কেবল ৭ রান।
ম্যাচশেষে বোলারদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ শান্ত বলেন, ‘আমাদের সবকিছু আছে। গত দুই-তিন বছর ধরে সব পেসাররা অনেক পরিশ্রম করছে। এই ফরম্যাট, বোলিং ইউনিট খুব গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি তারা এই ফর্মটা ধরে রাখতে পারবে। ’
বাংলাদেশ সময় :
এমএইচবি