টেন্ডুলকারের বাসভবনের ফোন নম্বরে ২০ বার কল দেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন মাইতি। ম্যাসেজে অশালীন কথা ও সারাকে অপহরণেরও হুমকি প্রদান করেন তিনি।
টিভিতে প্রথমবার সারাকে দেখেই প্রেমে পড়ে যান মাইতি। পুলিশের জেরার মুখে তিনি বলেন, ‘আমি ম্যাচ চলাকালীন টিভিতে প্যাভিলিয়নে বসে থাকতে দেখে তার (সারা টেন্ডুলকার) প্রেমে পড়ি…আমি তাকে বিয়ে করতে চাই। আমি টেন্ডুলকারের ল্যান্ডলাইন নম্বর সংগ্রহ করেছি এবং ২০ বার কল দিয়েছি…তাকে কখনোই সরাসরি দেখিনি। ’
বান্দ্রা পুলিশ স্টেশনে অভিযোগ দায়ের করেন সারা। পরিবারের দাবি, মানসিকভাবে বিকারগ্রস্ত ৩২ বছর বয়সী মাইতি এবং প্রায়ই নিজের মা-বাবাকে নির্যাতন করেন। স্কুল থেকে ঝরে পড়া এই ব্যক্তি কর্মহীন বেকার। থাকেন পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলায়। সেখানকার মহিশাদাল গ্রাম থেকে তাকে আটক করে মুম্বাই পুলিশের স্পেশাল টিম।
কীভাবে টেন্ডুলকারের নম্বর পেল মাইতি তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। তার মানসিক অবস্থাও পরীক্ষা করে দেখবে মেডিকেল টিম।
বাংলাদেশ সময়: ১২৪৫ ঘণ্টা, ৮ জানুয়ারি, ২০১৮
এমআরএম