১’শতম ওয়ানডে আয়োজন করতে মিরপুরের সময় লাগছে ১১ বছর। যা অন্যগুলোর থেকে সবচেয়ে কম সময়ের রেকর্ড।
মিরপুরে স্টেডিয়াম আসলে ক্রিকেট ভেন্যু থেকেও অনেক বেশি কিছু। সেই ২০০৬ সালের আট ডিসেম্বর বাংলাদেশ ও জিম্বাবুয়ের মধ্যকার ম্যাচ দিয়ে যার শুরু। এর পর কতো স্মৃতিই না জড়িয়ে আছে এর সঙ্গে।
এই স্টেডিয়ামেই স্বাগতিক টাইগাররা নিজেদের গর্ব করার মতো বেশ কয়েকটি পারফরম্যান্স করেছে। যেখানে ২০১০ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৪-০তে সিরিজ জয়, ২০১২ সালে এশিয়া কাপের ফাইনাল। পরবর্তীতে ভারত, পাকিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকার মতো বিশ্বসেরা দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের অংশ। এমনকি ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া বিপক্ষে টেস্টও জিতেছে স্বাগতিকরা। সবচেয়ে বেশি ২৩১টি ম্যাচ আয়োজন করে সবার ওপরে রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতে শারজা ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ১৯৮৪ সাল থেকে যার যাত্রা শুর। ১৯৭৯ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ১৫৪টি ম্যাচ আয়োজন করে তালিকার দ্বিতীয় অস্ট্রেলিয়ার সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ড।
তিনে রয়েছে অস্ট্রেলিয়ার আরেক নাম করা স্টেডিয়াম মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড। এই মাঠেই ইতিহাসের প্রথম ওয়ানডে ম্যাচ খেলেছিল অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড। ১৯৭১ সাল থেকে এমসিজি নামের স্টেডিয়ামটি এখন পর্যন্ত ১৪৭ ম্যাচ আয়োজন করেছে।
জিম্বাবুয়ের হারারে স্পোর্টস ক্লাব ১৯৯২ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ১৩৬ ওয়ানডে আয়োজন করেছে। আর পাঁচে থাকা শ্রীলঙ্কার আর.প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে ১৯৮৬ সাল থেকে ১২৪ ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে। মিরপুরের বর্তমান ম্যাচ সংখ্যা ৯৮টি। সোমবার (১৫ নভেম্বর) বাংলাদেশ ও জিম্বাবুয়ের ওয়ানডের মধ্যদিয়ে ৯৯তম ম্যাচ আয়োজন করবে শের-ই-বাংলা।
বাংলাদেশ সময়: ১৪১৮ ঘণ্টা, ১৪ জানুয়ারি, ২০১৮
এমএমএস