মিডলসেক্সের হয়ে অভিষেক ম্যাচে এসেক্সের বিপক্ষে ৪৩ বলে অপরাজিত ৮৮ রান করেন ডি ভিলিয়ার্স। আর সব মিলিয়ে পাঁচ ম্যাচ খেলে তিনটিতেই তুলে নেন হাফসেঞ্চুরি।
এমসিসির এমন সম্মাননা পেয়ে ডি ভিলিয়ার্স বলেন, ‘সবাই জানে, লর্ডস বিশ্বের সেরা গ্রাউন্ড। আর এখানের সদস্যপদ পাওয়াও বেশ সম্মানের। ’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়া ডি ভিলিয়ার্স প্রোটিয়াদের হয়ে ১১৪টি টেস্ট খেলে ৫০.৬৬ গড়ে ও ২২টি সেঞ্চুরিসহ ৯ হাজারের মতো রান করেছেন। টেস্টের চেয়ে সাদা বলে আরও সমৃদ্ধ ছিল এবি’র ক্যারিয়ার। ২২৮টি ওয়ানডেতে ৫৩.৫০ গড়ে ও ২৫টি সেঞ্চুরিতে করেছেন সাড়ে ৯ হাজারের বেশি রান।
পঞ্চাশ ওভারের বিরাট সাফল্যে কারণে ডানহাতি এই ব্যাটসম্যান ২০১০, ২০১৪ ও ২০১৫ সালে আইসিসির সেরা ওয়ানডে ক্রিকেটার নির্বাচিত হয়েছেন।
ক্রিকেটের সর্বশেষ স্বীকৃত ফরম্যাট টি-টোয়েন্টিতেও উজ্জ্বল ছিলেন ডি ভিলিয়ার্স। ১৩৫.১৬ স্ট্রাইক রেটে করেছেন ১৬৭২ রান। আর আন্তর্জাতিকের বাইরে ৩০০টির মতো টি-টোয়েন্টি খেলে ৮ হাজারের বেশি রান করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫০ ঘণ্টা, আগস্ট ১৪, ২০১৯
এমএমএস