দক্ষিণ দিল্লির জামিয়া মিল্লিয়া ইসলামিয়া (জেএমআই) বিশ্ববিদ্যালয় ও উত্তর প্রদেশের আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের (এএমইউ) শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশি হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছেন তিনি।
এদিকে, ভারতে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে এবার বিক্ষোভ শুরু হয়েছে উত্তর প্রদেশের লক্ষ্ণৌর নাদওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে।
এক টুইটবার্তায় ইরফান জানিয়েছেন, ‘রাজনৈতিক দোষারোপের খেলা চিরদিন চলবে। কিন্তু জামিয়া মিল্লিয়ার শিক্ষার্থীদের নিয়ে আমি ও আমার দেশ উদ্বিগ্ন। ’
আরও পড়ুন: ‘দাঙ্গা’ অবশ্যই বন্ধ করতে হবে: ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট
এদিকে আন্দোলনের দ্বিতীয় দিন শার্ট খুলে খালি গায়ে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ শুরু করেছেন জামিয়া মিল্লিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের ঘটনায় পরিস্থিতি সামাল দিতে আগামী ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।
সম্প্রতি ভারতীয় সংসদে পাস হয়েছে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন। নতুন পাস হওয়া আইনে ১৯৫৫ সালের ভারতীয় নাগরিকত্ব আইন সংশোধন করে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে যাওয়া হিন্দু, বৌদ্ধ, শিখ, জৈন, পারসিসহ অমুসলিম অবৈধ অভিবাসীদের নাগরিকত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এ আইনটিকে ‘বৈষম্যমূলক’ ও ‘অসাংবিধানিক’ আখ্যা দিয়েছেন বিশ্লেষকরা।
আরও পড়ুন: এবার লক্ষ্ণৌতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, পুলিশের অবস্থান
বাংলাদেশ সময়: ১৫১০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৬, ২০১৯
এমআরপি