মহিউদ্দিন চৌধুরীর বড় ছেলে ও আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল এ কথা জানান।
তিনি বলেন, আমার বাবা মানুষের কল্যাণে সারাজীবন কাজ করেছেন।
১৪ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) দিনগত রাতে বন্দরনগরীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে মারা যান এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী।
পরে ১৮ ডিসেম্বর তার কুলখানির আয়োজন করা হয়। এ উপলক্ষে নগরীর ১৪টি কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজন ছিল মেজবানের।
ওইদিন সনাতন ধর্মাবলম্বীদের জন্য আয়োজিত রীমা কমিউনিটি সেন্টারে পদদলনে ১০ জনের মৃত্যু হয়। আহত হন আরও অনেকে।
প্রয়াত মহিউদ্দিন চৌধুরীর পরিবারের পক্ষ থেকে নিহত প্রত্যেকের পরিবারকে এক লাখ টাকা এবং শেষকৃত্যের জন্য পাঁচ হাজার টাকা দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া আহতদের চিকিৎসা ব্যয়ও পরিবারের পক্ষ থেকে দেওয়ার কথা।
নওফেল বলেন, নিহতদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। তাদের বিস্তারিত তথ্য আমরা নিয়েছি।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২০, ২০১৭
এমএ/এসএইচ