৬-১১ মাস বয়সী ৮০ হাজার শিশুকে একটি করে নীল রঙের এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী ৪ লাখ ৫০ হাজার শিশুকে একটি করে লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) সদরঘাট সড়কের চসিক জেনারেল হাসপাতালের সম্মেলন কক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে এসব তথ্য জানান প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সেলিম আকতার চৌধুরী।
সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন স্বাস্থ্য ও শিক্ষা সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও ওয়ার্ড কাউন্সিলর নাজমুল হক ডিউক।
সংবাদ সম্মেলনে ডা. মোহাম্মদ আলী, ডা. আশীষ কুমার মুখার্জী, ডা. সুশান্ত বড়ুয়া, ডা. তপন চক্রবর্তী, ডা. ইমাম হোসেন রানা, ডা. মুজিবুল আলম, ডা. সুমন তালুকদার, ডা. রফিকুল ইসলাম, জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবদুর রহিম প্রমুখ।
শনিবার সকাল ৮টায় চসিক জেনারেল হাসপাতালে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর মধ্য দিয়ে নগরীতে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন ২০১৭ (দ্বিতীয় রাউন্ড) শুরু হবে বলে জানানো হয়। এ কর্মসূচি বিরতিহীনভাবে বিকেল চারটা পর্যন্ত চলবে।
কর্মসূচিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, ইপিআই সদর দপ্তর, জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান ও জাতীয় পুষ্টি সেবা, সিভিল সার্জন চট্টগ্রাম, বিভাগীয় পরিচালক স্বাস্থ্য চট্টগ্রাম, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউনিসেফসহ সব সরকারি, বেসরকারি সংস্থার সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে।
চসিকের ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন (দ্বিতীয় রাউন্ডে) সরকারি, বেসরকারি সংস্থার কর্মকর্তা ছাড়াও চসিকের ৩ হাজার স্বেচ্ছাসেবক, জোনাল মেডিকেল অফিসার, মেডিকেল অফিসার, ইপিআই টেকনিশিয়ান, সুপারভাইজার, স্বাস্থ্য সহকারী, টিকাদান ও স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োজিত থাকবে।
গত ৫ আগস্ট জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনে ৭৭ হাজার ১২৬ শিশুকে একটি করে নীল রঙের এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী ৪ লাখ ৫০ হাজার ৮৪৭ শিশুকে একটি করে লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছিল। যা লক্ষ্যমাত্রার ৯৯ শতাংশ।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২১, ২০১৭
এআর/টিসি