বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) বিকেলে এই ঘটনা ঘটেছে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে ২০-৩০ জন ছাত্রলীগের কর্মী লোহার রড ও লাঠিসোঠা নিয়ে ভাংচুর শুরু করে।
জানতে চাইলে নগর পুলিশের উপ কমিশনার (ডিসি-উত্তর) মো.আব্দুল ওয়ারিশ খান বাংলানিউজকে বলেন, বনফুলের একটি শোরুম, একটি ফটোস্ট্যাটের দোকান ও একটি স্টেশনারি দোকানে ভাংচুর করা হয়েছে। তিনটি প্রাইভেট কারও ভাংচুর করা হয়েছে। কি কারণে ভাংচুর করা হল, সেটা আমরা খতিয়ে দেখছি।
সূত্রমতে, সাদমান নামে ইস্পাহানি স্কুল এন্ড কলেজের এক ছাত্রলীগ নেতা বুধবার দুপুরে ওমরগণি এমইএস কলেজের মাঠে কনসার্টের আয়োজন করেন। মহিউদ্দিনের মৃত্যুতে শোকাহত ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা পুলিশের কাছে অভিযোগ করে কনসার্টটি বন্ধ করে দেয়।
এর জেরে বৃহস্পতিবার বিকেলে এমইএস কলেজের একদল কর্মীর সঙ্গে সাদমান ও তার অনুসারীদের কথা কাটাকাটি হয়। পরে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ভাংচুরে জড়িয়ে পড়েন।
ভাংচুরের সময় ছাত্রলীগের এক কর্মী আহত হয়েছেন বলেও সূত্র জানিয়েছে।
ঘটনাস্থল থেকে দুজনকে আটকের তথ্য দিয়ে ডিসি ওয়ারিশ বাংলানিউজকে বলেন, কি কারণে ভাংচুর করা হল, সেই বিষয়ে আমরা দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করছি।
বাংলাদেশ সময়: ০৭৪০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২১, ২০১৭
আরডিজি/টিসি