ড. সৈয়দ জামিল আহমেদ বলেন, ‘থিয়েটার জীবনকে পরিশুদ্ধ করে, চিন্তার গভীরতাকে তীক্ষ্ণ এবং অন্তঃপর্যবেক্ষণের ক্ষমতা বাড়ায়। সৃষ্টিশীল মানুষ মাত্রই তাঁর যাপিত জীবনের প্রতি মূহুর্তই আমাদের আলোডিত করে, স্বপ্নবান হতে শেখায়।
এর আগে টিআইসি’র লেকচার থিয়েটারে ‘কনস্তানতিন স্তানিস্লাভস্কি: অভিনয় পদ্ধতি‘ শীর্ষক লেকচার ওয়ার্কশপ পরিচালনা করেন তিনি।
ওয়ার্কশপে চট্টগ্রামের বিভিন্ন নাট্যদলের ৫০ জন নাট্যকর্মী অংশগ্রহণ করেন। তিনি স্তানিস্লাভস্কি পদ্ধতিতে একজন অভিনেতার চরিত্র নির্মাণ, কৌশল, শারীরিক চরিত্রায়ন, অন্তঃস্থ চরিত্রায়নসহ যুক্তি ও সঙ্গতিতে কিভাবে অভিনেতাকে তৈরি হতে হয় তা উপস্থাপন করেন।
আলোচনাসভা শেষে টিআইসি’র মুক্তমঞ্চে আবৃত্তি পরিবেশন করে বোধন আবৃত্তি পরিষদ এবং সংগীত পরিবেশ করেন সদারঙ্গ উচ্চাঙ্গ সংগীত পরিষদ বাংলাদেশ। পরে মিলনায়তনে তির্যক নাট্যদল পরিবেশন করে সয়োক্লিসের গ্রীক ট্র্যাজেডি ‘ইডিপাস’।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৭ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৩, ২০১৭
এসবি/টিসি