ঢাকা: বাংলাদেশে পরিকল্পিত পরিবার গঠন এবং যৌনরোগ প্রতিরোধে অগ্রগামী ভূমিকা পালনের দীর্ঘ ৪৬ বছরের যাত্রায় সুপারব্র্যান্ড হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে পেরে আমরা আজ গর্বিত ও আনন্দিত। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, যৌনরোগ ও এইড্স প্রতিরোধে এসএমসি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে সক্ষম হয়েছে।
এর আগেও CYP (Couple Years of Protection) এর ভিত্তিতে ২০১৮ সালে DKT International, USA-এর কন্ট্রাসেপ্টিভ সোশ্যাল মার্কেটিং স্ট্যাটিসটিক্স অনুযায়ী এসএমসি বিশ্বব্যাপী দ্বিতীয় বৃহত্তম কনট্রাসেপ্টিভ সোশ্যাল মার্কেটিং প্রোগ্রাম হিসেবে সমাদৃত হয়েছে।
রাজা কনডম ব্র্যান্ডটির মাধ্যমে এসএমসি কনডম মার্কেটে যাত্রা শুরু করে। এর সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এসএমসি পরবর্তীতে আরো ৬টি কনডম ব্র্যান্ড বাজারে নিয়ে এসেছে। ১৯৮৩ সালে প্যান্থার, ১৯৯২ সালে সেনসেশন, ২০০৫ সালে U & Me, ২০১৪ সালে এক্সট্রিম এবং ২০১৬ সালে আমোর ব্র্যান্ড বাজারে আনে এসএমসি।
এসএমসির উল্লেখযোগ্য ক্যাম্পেইনগুলো- প্যান্থারের ‘আসল পুরুষ’, হিরো কনডমের ‘হিরো নাম্বার ওয়ান’ ও সেনসেশনের ‘শিহরন’ ক্যাম্পেইন।
এসএমসি বাংলাদেশে পরিকল্পিত পরিবার গঠন, যৌনরোগ ও এইড্স প্রতিরোধে অগ্রগামী ভূমিকা পালন করেছে। এছাড়াও বাজারে সব ধরনের পরিবার পরিকল্পনার পণ্যসামগ্রী সরবরাহের পাশাপাশি ফুড ও বেভারেজ, শিশুস্বাস্থ্য, পুষ্টি, প্রজনন ও ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা, টয়লেট্রিজ এবং কসমেটিক্স পণ্যসমূহ বাজারজাত করে আসছে।
মঙ্গলবার (২২ ডিসেম্বর) এসএমসি কনডমস্ থেকে পাঠানো এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪১ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২২, ২০২০
এএটি