বাকৃবি: দেশের হাওর অঞ্চলের প্রায় ৮৬ শতাংশ আবাদি জমিতে বোরো ধান ও মৎস্য চাষ ছাড়াও বাদাম, ক্ষিরা, ফুলকপি-বাঁধাকপি চাষসহ হাঁস-মুরগি পালনে রয়েছে বিপুল সম্ভাবনা।
মঙ্গলবার (১০ মে) বেলা ১১টায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) সৈয়দ নজরুল ইসলাম সম্মেলন ভবনে আয়োজিত এক সেমিনারে এ কথা বলেন সেমিনারের মূল প্রবন্ধক বাকৃবির কৃষিতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. সুলতান উদ্দিন ভূঞা।
দি ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (এফবিসিসিআই) ‘প্রসপেক্টাস অ্যান্ড চ্যালেঞ্জেস অব অ্যাগ্রিকালচারাল প্রোডাকশন ইন হাওর এরিয়াস অব ময়মনসিংহ অ্যাগ্রিকালচারাল জোন’ শীর্ষক এ সেমিনারের আয়োজন করে।
এফবিসিসিআইয়ের মহাসচিব মীর শাহাবুদ্দিন মোহাম্মদের সভাপতিত্বে সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন বাকৃবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আলী আকবর।
এতে আলোচক ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ বায়োলজি অ্যান্ড জেনেটিক্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. ফজলুল আওয়াল মোল্লাহ, পশুপুষ্টি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. জসিমউদ্দিন খান, কৃষিতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. আলতাফ হোসেন, ময়মনসিংহ চেম্বার অব কমার্সের সহসভাপতি এস. এম বজলুর রহমান এবং এফবিসিসিআই এর পরিচালক মো. মাসুদ।
বক্তারা বলেন, দেশের মোট উৎপাদিত বোরো ধানের প্রায় শতকরা ১০ ভাগ আসে হাওর অঞ্চল থেকে। শীতকালে পানির প্রাপ্যতা নিশ্চিত করা গেলে উৎপাদন আরো বাড়বে।
বাংলাদেশ সময়: ২১২৫ ঘণ্টা, মে ১০, ২০১৬
এসআর