মঙ্গলবার (২৪ জানুয়ারি) দুপুর ১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ভাষা শহীদ রফিক ভবন’ প্রাঙ্গণে বার্ষিক ক্রীড়া অ্যাথলেটিকস্ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে খেলার জায়গার সীমাবদ্ধতা থাকা স্বত্ত্বেও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করছে ও সাফল্য অর্জন করছে।
তিনি আরও বলেন, ধুপখোলা মাঠ শুধু জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই ব্যবহার করছে না, আশপাশের এলাকাবাসীও ব্যবহার করছে। মাঠটি শিশু পার্কের নামে বাণিজ্যিকীকরণ করা হলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ও ধুপখোলা এলাকাবাসীর খেলাধুলার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হবে।
এসময় বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক মো. সেলিম ভূঁইয়া, বাংলাদেশ অ্যাথলেটিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম চেঙ্গিস, জবি ক্রীড়া কমিটির অাহ্বায়ক অধ্যাপক অালী নূর।
অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ক্রীড়া উপ-কমিটির (অ্যাথলেটিকস্ ও সাঁতার) সভাপতি অধ্যাপক ড. নূরে আলম আব্দুল্লাহ্। প্রতিযোগিতায় সার্বিক তত্ত্বাবধানে রয়েছেন সহকারী পরিচালক (শারীরিক শিক্ষা) গৌতম কুমার দাস।
অনুষ্ঠান শেষে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৪, ২০১৭
ডিআর/এএটি/জেডএস