মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য লায়লা পারভিন বানুর সঙ্গে দেখা করেন। এক পর্যায়ে শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা করে কক্ষে ভাঙচুর করেন।
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মীর মর্ত্তুজা আলী শিক্ষার্থীদের শান্ত করার চেষ্টা করলে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে অবস্থান নেন।
আন্দোলনরত এক শিক্ষার্থী বাংলানিউজকে জানান, আমরা বিভাগের অনুমোদন চাই। যদি অনুমোদন থাকেই, তাহলে কেন বার বার ছয় মাসের স্থগিতাদেশ দিচ্ছেন আদালত? উপাচার্য এর আগে বেশ কয়েকবার আশ্বাস দিলেও আদালতের কোনো সরাসরি আদেশ বা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) ওয়েবসাইটে বিবিএ'র অন্তর্ভুক্তি নিয়ে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
সম্প্রতি বিবিএ বিভাগে নতুন বিভাগীয় প্রধান নিযুক্ত হয়েছেন। এর আগের বিভাগীয় প্রধানসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষক চাকরি ছেড়ে চলে গিয়েছেন।
হাইকোর্ট এর আগে ছয় মাসের স্থগিতাদেশ দিলেও সময় পার হওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আবারও ছয় মাসের স্থগিতাদেশ নিয়ে আসে।
উপাচার্য লায়লা পারভিন বানু জানান, ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান সাক্ষাৎ করতে চাইলে ইউজিসির পক্ষ থেকে বেশ কয়েকবার সময় ক্ষেপণ করেও কেউ সাক্ষাৎ করেনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১২, ২০১৭
আরআর