শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) দুপুরের মধ্যে সব শিক্ষার্থীকে হোস্টেল ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। এ নির্দেশনায় শিক্ষার্থীরাও হল ত্যাগ করেন।
কুমেকের উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক জাহাঙ্গীর হোসেন এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) দিনগত রাত আড়াইটার দিকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের শেখ রাসেল হোস্টেলে নিজেদের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে স্বাচিপের কেন্দ্রীয় নেতা কুমেকের ২য় ব্যাচের ছাত্র আব্দুল হান্নান ও কেন্দ্রীয় নেতা ৮ম ব্যাচের ছাত্র হাবিবুর রহমান পলাশের অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ সময় রড, হকি স্টিক ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে উভয় গ্রুপ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এ সময় উভয় গ্রুপের ১০ জন আহত হয়। আহতদের মধ্যে ইরফানুল ও তৌফিকের অবস্থা আশংকাজনক।
আহতরা হলেন- ছাত্রলীগ কর্মী ফয়সল, মনির হোসেন, ইফতেখার, পিয়াস, তামিম নুর, আশিক, পারভেজ, সাব্বির । তারা কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
অপর আহত ইরফানুল হক ও তৌফিক ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলে জানা গেছে ।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৫, ২০১৮
এএটি