বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) পরীক্ষার পর বিষয়টি জানিয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম বাবুর কাছে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করার জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
জানা গেছে, এসএসসি পরীক্ষার্থীরা টেস্ট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর ফরম পূরণ বাবদ সরকার নির্ধারিত টাকাসহ সর্বমোট ১৭০০ টাকা নেওয়ার কথা জানায় ম্যানেজিং কমিটি। এরপরও ওই বিদ্যালয়ে যারা টেস্ট পরীক্ষায় সব বিষয়ে উত্তীর্ণ হতে পারেনি তাদের মধ্যে থেকে যেসব শিক্ষার্থীরা ফরম পূরনের জন্য অতিরিক্ত টাকা দিয়েছে তাদের টেস্টে উত্তীর্ণ করে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক।
পরীক্ষার সুযোগ দেওয়ার আশ্বাসে ফরম পুরণের জন্য শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ৬ হাজার টাকা পর্যন্ত নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। যাদের টাকা দিতে বাকি ছিল তাদের পরীক্ষার প্রবেশপত্র আটকে রাখা হয়। তাদের জিম্মি করে বাকি টাকা আদায় করেছেন তিনি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুরাইয়া খান জানান, অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে প্রধান শিক্ষক সোলাইমান মিয়ার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমার বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ সত্য নয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১, ২০১৮
আরআর