প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দিতে ২০১৪ সালের ৯ ডিসেম্বর একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছিলো প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর। এতে প্রায় ১২ লাখ প্রার্থী আবেদন করেছিলেন।
মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বাংলানিউজকে বলেন, ‘পুল’ ও ‘প্যানেলভুক্ত’ শিক্ষকদের নিয়োগের পর মামলা জটিলতা নিরসন হওয়ায় নতুন করে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এজন্য মন্ত্রণালয়ের কাছে বাজেট চেয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের উপপরিচালক (নিয়োগ) একেএম সাফায়েত আলম বাংলানিউজকে বলেন, স্থগিত থাকা সহকারী শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা আগামী মার্চের শেষ দিকে অনুষ্ঠিত হবে।
তিনি বলেন, নতুন করে আরো প্রায় ১০ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দিতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সেখানে ৮-১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে।
মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর জানায়, সহকারী শিক্ষকের প্রায় ১৭ হাজার এবং প্রধান শিক্ষকের আরো প্রায় ২০ হাজার পদ বর্তমানে পদ শূন্য রয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন প্রকল্প-৪ এর আওতায় নতুন করে শিক্ষক নিয়োগ করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৭, ২০১৮
এমআইএইচ/জেডএস