সংশ্লিষ্টরা জানান, আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামগুলোর সঙ্গে সামাঞ্জস্য রেখে মাঠটির ব্যাসার্ধ ৭০ থেকে ৮০ মিটারের মধ্যে রাখা হয়েছে। যদিও পুরো মাঠের আয়তন আরও বেশি।
নকশা অনুযায়ী মাঠটির দৈর্ঘ্য ৫০০ ফুট ও প্রস্থ ৪০০ ফুট। চারপাশে রয়েছে ঘাসে মোড়ানো দর্শক গ্যালারি। এর মধ্যে দক্ষিণ পাশে গ্যালারিতে থাকছে খেলোয়াড়দের বসার স্থানসহ অন্য অনুষঙ্গ। আর মাঠের দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্তে প্রস্তুত হচ্ছে টেনিস, বাস্কেট বল, ভলিবল ও ব্যাটমিন্টন খেলার জন্য পৃথক কোর্ট। দিনের পাশাপাশি রাতেও খেলাধুলার ব্যবস্থা থাকছে মাঠটিতে। এজন্য থাকবে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা। মাঠের চারপাশ সাজানো হয়েছে সিজিয়াম, ফাইয়াজ বেনজামিন, পাম, মিনি টগরসহ দেশি-বিদেশি নানা ধরনের সবুজ গাছপালা দিয়ে।
মাঠ দেখভালের দায়িত্বে থাকা বিকেএসপি কিউরেটর ও সংশ্লিষ্টরা জানান, দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা নিয়ে মাঠটি তৈরি করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে এর পরিধি, সৌন্দর্যসহ অন্য সুবিধা আরও বাড়ানো হবে। রূপ দেওয়া হবে মিনি স্টেডিয়ামে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রবিষয়ক পরিচালক মো. শহীদ উল্লাহ জানান, গ্রিন ইউনিভার্সিটি সবসময় খেলাধুলায় গুরুত্ব দিয়ে থাকে। এখানকার শিক্ষার্থীরা শুধু অ্যাকাডেমিক ক্ষেত্রে নয়, খেলাধুলাসহ নানামুখী সহশিক্ষা কার্যক্রমে অংশ নিয়ে ইতোমধ্যেই সাফল্য এনেছে। এর মধ্যে আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ক্রিকেট ও ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরবও রয়েছে। সদ্য প্রস্তুত হওয়া মাঠ সেই কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৩, ২০২০
একে