রাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানাতে বর্ণিল আলোকসজ্জায় সাজানো হয়েছে পুরো ক্যাম্পাস। সেখানে শোভা পাচ্ছে নানা ধরনের ব্যানার-ফেস্টুন।
এদিকে সমাবর্তনের মূল অনুষ্ঠানসূচি অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন। সিলেটে পৌঁছে তিনি হযরত শাহজালাল (র.) এর মাজার জিয়ারত করবেন। পরে তিনি সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।
এবারের সমাবর্তনে মোট ছয় হাজার ৭৫০ জন শিক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশন করেছেন। এদের মধ্যে স্নাতকে চার হাজার ৬১৭ জন, স্নাতকোত্তরে এক হাজার ১২৭, পিএইচডি দুজন, এমবিবিএস ৮৭৮, এমএস ও এমডি ডিগ্রিধারী ছয়জন এবং নার্সিংয়ের ১২০ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন।
২০০১-০২ শিক্ষাবর্ষ থেকে ২০১০-১১ শিক্ষাবর্ষে স্নাতকে সর্বোচ্চ ফলাফলধারী ১২ শিক্ষার্থী ও স্নাতকোত্তরে আট শিক্ষার্থীকে রাষ্ট্রপতি স্বর্ণপদক প্রদান করবেন। অন্যদিকে অনুষদে প্রথম হওয়া মোট ৮৯ জন শিক্ষার্থীকে ‘ভাইস চ্যান্সেলর’ অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হবে।
এদিকে সমাবর্তন উপলক্ষে পুরো ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে আরও ৫০টি অতিরিক্ত সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া নিরাপত্তার জন্য বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা, এসএসএফ (স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স), পুলিশসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস এখন নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা রয়েছে।
এখন মূল আনুষ্ঠানিকতার অপেক্ষাতেই রয়েছেন শাবিপ্রবির গ্র্যাজুয়েটরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৮, ২০২০
এসএ