সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বড়গাঙ্গিনা সম্পদ ব্যবস্থাপনা সংগঠন (আরএমও) এর পক্ষ থেকে এ দরখাস্ত দেওয়া হয়।
দরখাস্তে উল্লেখ করা হয়, মো. আলী ঈমাম বাইক্কা বিলের প্রবেশ দ্বারে বড়গাঙ্গিনা খাল জলমহাল এর ভেতরে মাটি ভরাট করছে।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে বড়গাঙ্গিনা সম্পদ ব্যবস্থাপনা সংগঠন (আরএমও) সভাপতি আবদুল সোবহান চৌধুরী বাংলানিউজকে বলেন, খবর পেয়ে আমরা সংগঠনের পক্ষ থেকে কাজ বন্ধ করিয়েছি এবং পরে দুপুরের দিকে শ্রীমঙ্গল ইউএনও বরাবর দরখাস্ত করেছি। বিকেলের দিকে ইউএনও উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তাকে পাঠিয়েছিলেন বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করার জন্য।
তিনি আরও বলেন, যেদিকে আমাদের অভিযোগ রয়েছে সেদিকে কেউ মাটি কাটতে পারবে না। যেখানে মাটি কেটে ফেলা হয়েছে এই স্থানটি আমাদের বড়গাঙ্গিনার দাগের উপর। রাস্তার পশ্চিম এই দিকটি সরকারি জায়গা। কিন্তু তিনি (আলী ঈমাম) বলছেন এটি উনার জায়গা। আমরা তো কোনো মালিকানা দাবি করছি না। আমাদের বড়গাঙ্গিনা সংগঠন সরকারি। আমরা এই সরকারি জায়গাটুকু প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্যের স্বার্থে দেখাশোনো করছি। যদি সরকারি জায়গা হয়ে থাকে তবে তিনি কেন এটা করবেন?
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. শহিদুর রহমান সিদ্দিকী বাংলানিউজকে বলেন, আমি বিকেলে বাইক্কা বিলে গিয়ে তদন্ত করে এসেছি। বাইক্কা বিলের প্রবেশমুখে পার্কিং এর স্থানে মাটি ফেলার সত্যতা পেয়েছি। আমাদের সরকারি জায়গা চিহ্নিতকরণে মাপঝোকের মাধ্যমে সীমানা নির্ধারণ করতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ০২০৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২০
বিবিবি/এইচএডি/