খুলনার ডুমুরিয়ার রুদাঘরা গ্রামের জরিনা বেগমের (৪৫) বাড়ি। সেই বাড়ির বারান্দায় চলছে এই ঝরঝরে মুড়ি ভাজা।
মুড়ি ভাজতে কখনো দু’জনের কাজ একাই সামাল দেন জরিনা। কখনো কখনো কেউ তার কাজে হাতও বাড়িয়ে দেয়।
দিনের বেলা মাঠে করেন কৃষি কাজ। এর বাইরে অবসরটাকে বেছে নেন মুড়ি ভাজতে, নিজের জন্যও ভাজেন, অন্যের জন্যও ভাজেন।
প্রতিদিন ২৫ কেজি চালের মুড়ি ভাজেন। ৫০ কেজির এক বস্তা চালের মুড়ি ভেজে পান ৩০০ টাকা।
স্বামী মারা গেছেন। দুই ছেলে এক মেয়ে জরিনার। বড় মেয়ের বিয়ে হয়েছে। ছোট ছেলে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ে। বড় ছেলে ক্ষেত-খামার করেন। তাতেই চলছে জরিনার সংসার।
বাংলাদেশ সময়: ১২৫৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৬, ২০১৭
জিএমএম/এইচএ/