ঢাকা, শুক্রবার, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ভারত

বিজয় দিবসে গঙ্গাপাড়ে উঠে আসবে পদ্মাপাড়ের সংস্কৃতি 

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৬২৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৮, ২০১৬
বিজয় দিবসে গঙ্গাপাড়ে উঠে আসবে পদ্মাপাড়ের সংস্কৃতি  ছবি: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

বাংলাদেশের ৪৫তম বিজয় দিবসে পাঁচ দিনব্যাপী উৎসব করবে কলকাতায় নিযুক্ত উপ-হাইকমিশন। ১৫ থেকে ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত ‘বাংলাদেশ এর বিজয় উৎসব’ শীর্ষক গঙ্গাপাড়ের এ আয়োজনে উঠে আসবে পদ্মাপাড়ের আচার-সংস্কৃতি।

কলকাতা: বাংলাদেশের ৪৫তম বিজয় দিবসে পাঁচ দিনব্যাপী উৎসব করবে কলকাতায় নিযুক্ত উপ-হাইকমিশন। ১৫ থেকে ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত ‘বাংলাদেশ এর বিজয় উৎসব’ শীর্ষক গঙ্গাপাড়ের এ আয়োজনে উঠে আসবে পদ্মাপাড়ের আচার-সংস্কৃতি।

নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে এ আয়োজনের বিষয়ে জানাতে বৃহস্পতিবার (৮ ডিসেম্বর) কলকাতা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করা হয়।  

এতে উপস্থিত ছিলেন উপ-হাইকমিশনার জকি আহাদ, প্রথম সচিব (প্রেস) মোফাকখারুল ইকবাল, কাউন্সিলর-১ এবং এইচওসি মিয়া মইনুল কবির, কাউন্সিলর-২ (পলিটিক্যাল) বি এম জামাল হোসেন, কাউন্সিলর মনসুর আহমেদ, কাউন্সিলর (ইঅ্যান্ডএস) ওমর ফারুখ খান প্রমুখ।

সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন জকি আহাদ। তিনি তুলে ধরেন আয়োজনের বিস্তারিত।

জকি আহাদ বলেন, প্রতিদিন বেলা ১২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত উৎসবের আয়োজন চলবে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে বাংলাদেশের সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরেরও।

উপ-হাইকমিশনার বলেন, গত বছর একইভাবে পাঁচ দিনব্যাপী বিজয় উৎসব হয়েছিল। সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে এ বছরও পাঁচ দিনের অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা করা হয়েছে।

তিনি বিস্তারিত তুলে ধরে বলেন, উৎসবে নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামের কনফারেন্স রুমে চলবে ‘বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’ শিরোনামে একটি চিত্র প্রদর্শনী। এছাড়াও থাকবে প্রামাণ্য চিত্র ও তথ্যচিত্র প্রদর্শনী এবং নাটক ও সংগীতানুষ্ঠানের। অনুষ্ঠানগুলোতে পৃথক পৃথকভাবে অংশ নেবেন সংগীতশিল্পী সাবিনা ইয়াসমিন, লিলি ইসলাম, কুমার বিশ্বজিৎ, সাদী মহম্মদ, ইয়াকুব আলি খান, এসআই টুটুল, দিনাত জাহান মুন্নি, সাজিদ আকবর, সালমা আকবর, দিল আফরোজ রেবা, ব্যান্ড ফিডব্যাক, ভাবনগর, আবিদ শিল্পী গোষ্ঠী, সুবচন নাট্য সংসদসহ আরও অনেক শিল্পী।

উৎসবে থাকবে বাংলাদেশের খাবার, শাড়ি প্রভৃতির পসরাও।  

জকি আহাদ বলেন, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সহায়তা ছাড়া এই অনুষ্ঠান করা সম্ভব হতো না। সেজন্য তিনি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।  

বাংলাদেশ সময়: ২২২২ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৮, ২০১৬
ভিএস/এইচএ/

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।