তুরস্কের ইস্কেন্দারুনের বাসিন্দা সেরিজান আগবাস, বয়স ৬১। গত ৬ ফেব্রুয়ারির ভূমিকম্পে তার বাড়িটি ক্ষতিগ্রস্ত না হলেও সেখানে থাকা নিরাপদ মনে করছেন না তিনি।
তিনি বলেন, ভূমিকম্পে যে ভবনগুলো ধসে পড়েছে বা বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়েছে, সেগুলোর বেশিরভাগই গত বছর নির্মিত। এরপরও এত ক্ষয়ক্ষতি।
ভবনগুলোর নির্মাণ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এই নারী।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরাকে তিনি বলেন, আমাদের কষ্টের শেষ নেই। পকেটে মাত্র ১৫ লিরা আছে। আমার কাছে একটি সিগারেটও নেই।
হতাশ কণ্ঠে তিনি বলছিলেন, আমার এখন হারানোর কিছু নেই। তাই আমি ভয় পাই না।
এদিকে তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভূমিকম্পের পর প্রায় এক সপ্তাহ অতিবাহিত হয়েছে গেছে। ভূমিকম্পে দেশ দুটিতে নিহত ২৯ হাজার ছাড়িয়েছে। উদ্ধার তৎপরতা এখনো অব্যাহত রয়েছে।
আল জাজিরা জানিয়েছে, তুরস্কে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৪হাজার ৬১৭-তে পৌঁছেছে। সিরিয়ায় নিহত হয়েছে সাড়ে ৪ হাজারেরও বেশি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১২, ২০২৩
এমএইচএস