ঘটনার ২৩ দিনের মাথায় ইন্দর সেশন কোর্ট এ আদেশ দিলেন।
বিশেষ পাবলিক প্রসিকিউটর আকরাম শেখ সেশন কোর্টের বিচারপতি বর্ষা শর্মাকে কেসটিকে ‘বিরল’ ঘটনা উল্লেখ করে আসামিকে সর্বোচ্চ সাজার প্রার্থনা জানান।
রায়ের পর আসামি নাভিন গাটকে জেলে যাওয়ার আগে তার মা ও বোনের সঙ্গে দেখা করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন।
**ভারতে এবার লালসার শিকার ৪ মাসের শিশু, খুন
শিশুটির বাবা-মা বেলুন বিক্রি করেন। ফুটপাতেই রাত কাটান। গত ২০ এপ্রিল রাতে তারা মেয়েকে নিয়ে ঘুমিয়ে ছিলেন। ভোরে নাভিন শিশুটিকে তুলে নিয়ে যান। নাভিন তাদের দূর সম্পর্কের আত্মীয়।
পার্শ্ববর্তী ভবনের সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে পুলিশ নাভিনকে শনাক্ত করে গ্রেফতার করে। সেখানে দেখা গেছে, ২১ বছর বয়সী নাভিন সাইকেলে করে শিশুটিকে তার কাঁধে করে নিয়ে যাচ্ছেন।
শিশুটির বাবা-মা যেখানে ঘুমিয়ে ছিলেন সেখান থেকে কিছু দূরে এক ভবনের বেসমেন্টে শিশুটির মরদেহ পাওয়া যায়। সকালে দোকান খুলতে গিয়ে শিশুটির মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন এক দোকানের মালিক। খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
শিশুটির মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে ক্ষতচিহ্ন দেখতে পায় পুলিশ। পুলিশ জানায়, সম্ভবত শিশুটিকে মেঝেতে ছুঁড়ে ফেলে হত্যা করা হয়। শিশুটিকে হত্যা করার আগে পাশবিক নির্যাতন করার আলামত পাওয়া যায়।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪২ ঘণ্টা, মে ১২, ২০১৮
আরআর