যদিও বিরোধী দলের নির্বাচন বর্জন ও ভোট কারচুপির কারণে এবারের নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে বলে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম থেকে জানা গেছে।
দেশটিতে তীব্র অর্থনৈতিক সংকটের কারণে এবারের নির্বাচনে মাত্র ৪৬ শতাংশ ভোটগ্রহণ হয়েছে।
এসময় তিনি বলেন, এ নির্বাচন প্রক্রিয়াকে আমরা বৈধ বলে স্বীকার করি না। আমরা নির্বাচন বর্জন করছি। দেশে পুনরায় নির্বাচন দিতে হবে।
৯০ শতাংশেরও বেশি ভোট গণনা শেষে দেশের জাতীয় নির্বাচনী কাউন্সিলের প্রধান তিবিসে লুসেনা বলেন, ৯০ শতাংশ ভোট গণনার মধ্যে ৬৭ দশমিক ৭ শতাংশ ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন ৫৫ বছর বয়সী নিকোলাস মাদুরো। আর হেনরি ফালকন পেয়েছেন ২১ দশমিক ২ শতাংশ ভোট। যা সংখ্যা হিসেবে মাদুরো ভোট পেয়েছেন ৫৮ লাখ এবং ফালকন ১৮ লাখ।
এদিকে, ফলাফল ঘোষণার পর কারাকাসের প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের সামনে আনন্দ-উল্লাসরত সমর্থকদের উদ্দেশ্যে মাদুরো তার বিজয়ী প্রতিক্রিয়ায় বলেন, বিরোধী পক্ষ আমাদের অবজ্ঞা করেছিল। আমরা এখন জয় পেয়েছি।
কিন্তু ফালকনের অভিযোগ, মাদুরোর সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। তাই তিনি খাদ্যাভাবকে ইস্যু করে ভোটারদের খাদ্য কার্ডের সুবিধা দেখিয়ে নির্বাচনে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন।
তবে বিরোধী দলের নির্বাচন বর্জনকে উপেক্ষা করে দেশটির সরকারি কর্মকর্তারা বলছেন, নির্বাচনটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিক হয়েছে।
বাংলাদেম সময়: ১৬৩৬ ঘণ্টা, মে ২১, ২০১৮
টিএ