তবে ভোপালের সরকারি পরীক্ষাগারে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানা গেছে, বাদুড় থেকে নিপা ভাইরাস ছড়াচ্ছে না।
কোঝিকোদি জেলায় নিপা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে একই পরিবারের চারজনের মৃত্যু হয়।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, কুয়োতে মৃত বাদুড়ের নমুনা ভোপালের অ্যানিমিল ডিজিজ ল্যাবরেটরিতে পাঠানো হয়। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর বিশেষজ্ঞরা জানান, বাদুড় থেকে নিপা ভাইরাসের সংক্রমণ হচ্ছে না।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এমন তথ্যে রাজ্যে শঙ্কা আরও বেড়েছে।
তবে কর্তৃপক্ষ এই ভাইরাস কোথায় থেকে ছড়াচ্ছে তা জানতে জোর গবেষণা শুরু করেছে। আক্রান্তদের রক্তের নমুনা নিয়ে পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।
কেরালায় সতর্ক অবস্থা জারি করেছে রাজ্য সরকার।
এখন পর্যন্ত নিপার কোনও টিকা আবিস্কার হয়নি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে এই ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিকে সাপোর্টিভ কেয়ার দেওয়া ছাড়া কোনও চিকিৎসা নেই।
২০০৪ সালে এই ভাইরাসে আক্রান্ত বাদুড়ের দ্বারা দূষিত খেজুরের রস খেয়ে বাংলাদেশে বহু মানুষ নিপা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১২৫৯ ঘণ্টা, মে ২৬, ২০১৮
আরআর