বুধবার (০৬ জুন) মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ক্ষমা ঘোষণায় তাকে মুক্তি দেওয়া হয়।
এর আগে ১৯৯৬ সালে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।
প্রেসিডেন্ট ভবন হোয়াইট হাউস বলেছে, গত দুই দশকের বেশি সময়ের মধ্যে জনসন একজন আদর্শ বন্দি ছিলেন। তিনি তার পুনর্বাসনের জন্য কঠোর পরিশ্রম করতেন। এছাড়া অন্য বন্দিদের পরামর্শক হিসেবে কাজ করতেন তিনি। সেইসঙ্গে জনসন তার আগের আচরণের সকল দায়ভার গ্রহণ করেছেন।
এতে আরও বলা হয়, প্রশাসন অপরাধের জন্য অনমনীয়তায় বিশ্বাস করে। একইভাবে কারাবাসীদের দ্বিতীয় সুযোগ দেওয়াতেও বিশ্বাস করে, যারা প্রতিনিয়ত নিজেদের ভালোর জন্য চেষ্টা করেন।
এদিকে, মডেল কিম কারদাশিয়ান তার টুইটে বলেছেন, এলিস জনসনের মুক্তির খবর অনুপ্রেরণামূলক।
জনসনের মুক্তির জন্য একটি ক্যাম্পেইন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন কিম কারদিশিয়ান। পরে চলতি বছরের ৩০ মে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে জনসনের মুক্তির আবেদন করেন কারদাশিয়ান।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৫ ঘণ্টা, জুন ০৭, ২০১৮
এএইচ/টিএ